এ সময় মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই মামলায় তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা র্যাব-১-এর উপ-পরিদর্শক শেখর চন্দ্র মল্লিক।
অপরদিকে তার আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন।
এদিকে গত ২ অক্টোবর মানি লন্ডারিং আইনে গুলশান থানায় করা আরেক মামলায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন।
সেই আদেশ অনুযায়ী, ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ তাকে রিমান্ডে নেওয়ার অনুমতি চাইলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য, গত ২০ সেপ্টেম্বর যুবলীগ নেতা ও ঠিকাদার জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন। ওই অভিযানে এক কোটি ৮০ লাখ নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।
এছাড়া ১৬৫ কোটি টাকার বেশি এফডিআর পাওয়া যায়; যার মধ্যে তার মায়ের নামে ১৪০ কোটি ও ২৫ কোটি টাকা শামীমের নামে। একই সঙ্গে পাওয়া যায় মার্কিন ডলার, মাদক ও আগ্নেয়াস্ত্র।
এদিকে ওই ঘটনার পরদিন শামীম ও তার দেহরক্ষীদের গুলশান থানায় হস্তান্তর করে র্যাব। একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও মানি লন্ডারিং আইনে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়।
জি কে শামীমকে আদালতে হাজির করে অস্ত্র ও মাদক মামলায় ১৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এরপর গত ২ অক্টোবর দ্বিতীয় দফায় দুই মামলায় তার ৯ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৯
কেআই/এমএ