ফলে এখন গ্রামীণফোনের সঙ্গে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কোনো সালিশ হবে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
সোমবার (২১ অক্টোবর) বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে গ্রামীণফোনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া ও তানিম হোসেইন শাওন। বিটিআরসির পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার খন্দকার রেজা-ই-রাকিব।
আদালতের আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্যারিস্টার খন্দকার রেজা-ই-রাকিব।
শরীফ ভূঁইয়া বলেন, ১৯৯৬ সালে গ্রামীণফোন যখন ইনভেস্টমেন্ট করে তখন একটা আরবিট্রেশন ক্লজ ছিল। পরে বিটিআরসি একতরফাভাবে আরবিট্রেশন ক্লজটা বাতিল করে দিয়েছিল। গ্রামীণফোনের পজিশন হচ্ছে, তারা (বিটিআরসি) একতরফাভাবে বাতিল করতে পারে না।
তিনি বলেন, অডিট নিয়ে বিরোধটা সালিশের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে হবে। সালিশকারী নিয়োগের জন্য একটা দরখাস্ত করেছিল গ্রামীণফোন। আদালত আদেশ দিয়েছেন বিটিআরসি যে সালিশের ক্লজটা বাদ দিয়েছিল সেটা বৈধ। এখন কোনো সালিশ চুক্তি নেই। কাজেই কোনো সালিশ হবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ২১, ২০১৯
ইএস/এএ