বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বাকী বিল্লাহ তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
রমনা থানার অস্ত্র ও মাদক মামলায় গত ১৫ অক্টোবর সম্রাটের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন আদালত।
অপরদিকে, সম্রাটের আইনজীবীরা জামিন আবেদন করেন তার। পরে শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
এর আগে গত ৫ অক্টোবর গভীর রাতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানার আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জশ্রীপুর গ্রামে অভিযান চালায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। এসময় গ্রামটির জামায়াত নেতা মনির চৌধুরীর বাড়ি থেকে সম্রাট ও আরমানকে আটক করা হয়। পরদিন তাদের নিয়ে রাজধানীতে নিজ নিজ বাড়িতে অভিযান চালিয়ে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করে র্যাব।
এছাড়া মদ্যপ অবস্থায় পাওয়ায় আটকের সময়ই আরমানকে ছয়মাসের কারাদণ্ড দেন র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। আর কাকরাইলের কার্যালয়ে বন্যপ্রাণীর চামড়া সংরক্ষণের দায়ে সম্রাটকেও একই মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
গত ৭ অক্টোবর রমনা মডেল থানায় র্যাব-১ এর ডিএডি আব্দুল খালেক বাদী হয়ে সম্রাটের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন। এর মধ্যে যুবলীগের সহ সভাপতি এনামুল হক আরমানকে আসামি করা হয় মাদক মামলাটিতে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৪, ২০১৯
কেআই/টিএ