রোববার (২৭ অক্টোবর) এ আদেশ দেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবু শামীম আজাদ।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ইদ্রিস খান পলাতক রয়েছেন।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ২৫ মার্চ সদর উপজেলার চরআইচা গ্রামের বাসিন্দা ফারুকের প্রতিবন্ধী মেয়ে পুকুর পাড়ে থালা-বাসন ধুতে যান। এসময় ইদ্রিস খান সেখানে গিয়ে তাকে টাকা নিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করার প্রস্তাব দেন। এতে অস্বীকার করলে মেয়েটিকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন তিনি। এসময় মেয়েটি চিৎকা করলে ইদ্রিস পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে ওই দিনই বন্দর থানায় মামলা দায়ের করেন।
একই বছরের ১২ জুন আদালতে চার্জশিট জমা দেন থানার এসআই ফকর উদ্দিন।
মামলায় নয়জনের মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্য নিয়ে বিচারক এই আদেশ দেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৫৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০১৯
এমএস/একে