রোগা হওয়ার নানা উপায় রয়েছে। কেউ ডায়েট করে ওজন কমান, কারও শরীরচর্চাতেই একমাত্র ভরসা।
* ওজন ঝরানোর ক্ষেত্রে প্রোটিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। পেশির গঠন মজবুত করতে এবং বিপাকহার উন্নত করতেও সাহায্য করে ছোলা। ফলে শরীর থেকে বাড়তি মেদ ঝরানোর কাজ সহজ হয়।
* ভাজা ছোলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেকটাই কম। তাই ছোলা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ভয় নেই। ফলে ডায়াবিটেক রোগীরা তা খেতে পারেন অনায়াসে। যে হেতু রক্তে শর্করার মাত্রায় হেরফের হয় না, তাই বার বার খিদে পাওয়ার প্রবণতাও নিয়ন্ত্রণে থাকে ছোলা খেলে।
* ছোলায় ফাইবারের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। পেটের সমস্যা থাকলেও ছোলা খাওয়া যায়। কারণ, ছোলার ফাইবার সহজপাচ্য। তাই যেকোনো বয়সের মানুষই ছোলা খেতে পারেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৮, ২০২৪
এএটি