স্থুলতার ঝুঁকি বিষয়ক সচেতনতা তৈরি করতে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে কাজ করছেন ভিএলসিসির প্রতিষ্ঠাতা বান্দানা লুথরা।
সম্প্রতি বাংলাদেশে এসে রাজধানীর একটি হোটেলে স্থুলতার বিভিন্ন দিক নিয়ে গ্রাহকদের সঙ্গে আলোচনা করেন বান্দানা।
জানেন কি? বাংলাদেশের বিবাহিত নারীদের মধ্যে প্রতি পাঁচ জনের মধ্যে একজন স্থুলতায় আক্রান্ত, আর এই সংখ্যা গ্রামের থেকে শহরে বেশি।
উচ্চরক্তচাপ, হাইপারথাইরয়েড, পিসিওএস, ডায়াবেটিস, বাত এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের অন্যতম কারণ স্থুলতা।
ভিএলসিসি’র প্রতিষ্ঠাতা বান্দানা লুথরা বলেন, বাংলাদেশ আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ, সাম্প্রতিক সময়ে এখানে খুব দ্রুত উন্নত হচ্ছে। দেশের মধ্যে একটি বৃহৎ মধ্যবর্তী আয়ের গোষ্ঠী রয়েছে যাদের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি এবং সুস্থতার জন্য ভিএলসিসির মতো বিভিন্ন ব্র্যান্ডের কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, ভিএলসিসিতে গ্রাহকদের সর্বোত্তম সেবার নিশ্চয়তা দিতে মূল্য ফেরতের নিশ্চয়তা দেয়া হয়। এছাড়া আমরা গ্রাহকদের জন্য ডিজিটাল পেমেন্টের ব্যবস্থাও করেছি।
বান্দানা বলেন, ভিএলসিসি গত বছর ডিএনএ-স্কিন নামের এক নতুন সেবার প্রবর্তন করেছিল। আর এবছর চর্বি জমানোর জন্য কুলস্কাল্পটিং নামের নতুন আরেকটি সেবার উদ্ভাবন করেছে। এটি এফডিএ (ইউএস ফুড এন্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন) থেকে ছাড়প্রাপ্ত অস্ত্রপচারহীন চিকিৎসা ব্যবস্থা যেখানে নিয়ন্ত্রিত শীতলকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চর্বি অপসারণ করা হয়। এছাড়া শরীরের আকৃতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্ভ এক্সপার্ট থ্রি ডি পাওয়ার শেপার থেরাপি চালু করেছে ভিএলসিসি। এটা শরীরের জমাকৃত চর্বি ভেঙ্গে ফেলে বিষক্রিয়া দূর করে দৃঢ় শরীর গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এক নজরে ভিএলসিসি:
দেহের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি এবং ওজন কমানোর জন্য ১৯৮৯ সালে একটি সেবা প্রতিষ্ঠানের শুরু করেন মিসেস বান্দানা লুথরা যা পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে ভিএলসিসি হেলথ কেয়ার লিঃ নামে অন্তভুক্ত হয়। ভিএলসিসি’তে প্রায় ৪০০০ পেশাজীবী কাজ করেন যাদের মধ্যে ডাক্তার, পুষ্টিবিদ, ফিজিওথেরাপিস্ট এবং কসমেটিওলজিস্ট রয়েছেন।
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: www.vlccglobal.com