ঢাকা, শুক্রবার, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

লাইফস্টাইল

প্রাণের সসে কত্ত ভ্যারাইটি!

লাইফস্টাইল ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৮৪৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৬
প্রাণের সসে কত্ত ভ্যারাইটি! প্রাণ অ্যাগ্রো লিমিডেট বাজারে এনেছে নানারকম সস

‘সসের মজা প্রাণে’ সে কথা বলাই চলে। কিন্তু কেন? সস... সেতো মজাদারই। খাবারে বাড়তি মজা আনতেই সস। খাবারকে উপভোগ্য করে তোলাই এর কাজ। মূল খাবার- তা সে যাই হোক, পাতের কোনে একটু সস নিয়ে খাবারের সাথে মিশিয়ে মিশিয়ে খাবেন আর উপভোগ করবেন।

‘সসের মজা প্রাণে’ সে কথা বলাই চলে। কিন্তু কেন?

সস... সেতো মজাদারই।

খাবারে বাড়তি মজা আনতেই সস। খাবারকে উপভোগ্য করে তোলাই এর কাজ। মূল খাবার- তা সে যাই হোক, পাতের কোনে একটু সস নিয়ে খাবারের সাথে মিশিয়ে মিশিয়ে খাবেন আর উপভোগ করবেন।

তবে সেই সস যদি হয় প্রাণের কোনও আইটেম তাহলে পাবেন বাড়তি তৃপ্তি। কারণ প্রাণের সসেও রয়েছে নানা স্বাদ। নানারকম ভ্যারাইটি।

খাদ্যরসিকের মুখের স্বাদ বুঝে বুঝে প্রাণ অ্যাগ্রো লিমিটেডের বায়রন বে চিলি কোম্পানি এসব সস তৈরি করছে। সস বলতে যারা কেবলই টমেটো ক্যাচাপ বোঝেন, তাদের উদ্দেশ্যে প্রাণ বলছে- আরে না! এই যে দেখুন আমরা আপনাকে দিচ্ছি কত্ত রকম সস। লেবুর সস, নারকেলের সস, লেমনগ্র্যাস সস। এক মরিচেরই আছে তিন ধরনের সস। বোম্বাই মরিচ, বাংলা মরিচ আর জালাপেনোর সস।

বোম্বাই মরিচের (হাবানেরো) সসে মরিচ আছে ১৯ ভাগ। সঙ্গে আছে গাজর, পেঁপে, আম, চিনি, লবন, লেবু ও রসুন। আর রয়েছে থিকেনারের ব্যবহার।

রেড চিলিসে মরিচ রয়েছে ৪১ শতাংশ। পানি, লবন ছাড়াও লেবুর রস ১০ শতাংশ, মসলার পাশাপাশি অ্যাসিটিক অ্যাসিড ও ভেজিটেবল গাম দিয়ে তৈরি এই সস।
প্রাণ’র সসে যেসব খাদ্য-উপাদান

জালাপেনো চিলিসে মরিচ আছে ১১ ভাগ, সঙ্গে ধনিয়া ৯ ভাগ। আর আছে আম, কাঁচামরিচ, নারকেল, অ্যসিটিক অ্যাসিড, লবন, মসলা, লেবুর রস আর ভেজিটেবল গাম।

লেমনগ্রাস সসে চিনি, পানি, ভিনেগারের সঙ্গে ২ শতাংশ লাল মরিচ, আর লেমনগ্র্যাস অয়েল। এছাড়াও রয়েছে ধনিয়া, টমেটো, রসুন, লবন, লেবু আর থিকেনারতো থাকছেই।

নারকেলের সসে নারকেল ২৭ ভাগ। সঙ্গে মিশবে সিডার ভিনেগার, পানি, লাল মরিচ, কর্ন স্টার্স, কারি পাউডার (২%), আদা (২%), রসুন, ধনিয়া ও লবন।
প্রাণ’র সসে যত খাদ্যগুণ

পুষ্টির খোঁজ নিয়ে দেখা গেলো প্রতিটি সসেই ১০০ মিলিলিটারে ২১ থেকে ২৪ কিলোজুল পর্যন্ত শক্তি, ০.১- ০.৬ গ্রাম পর্যন্ত আমিষ, ০.৩ থেকে ০.৫ গ্রাম পর্যন্ত চর্বি, ০.০ থেকে ০.৫ গ্রাম পর্যন্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ০.৬ গ্রাম থেকে ১২ গ্রাম পর্যন্ত কার্বোহাইড্রেড, ২ গ্রাম থেকে ১২ গ্রাম পর্যন্ত চিনি ও ৬৭ থেকে ১৯৪ মিলিগ্রাম পর্যন্ত সোডিয়ামের ব্যবহার রয়েছে।

এসব নিয়ে বাড়তি কথা নয়। চেখে দেখতে হবে। খেলেই বুঝা যাবে প্রতিটি সসেই রয়েছে স্বাদের আলাদা তৃপ্তি। সসের মজা প্রাণে।

আরেকটি বিষয় এসব সস বোতলজাত করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানে। ফলে ‘আগে দর্শণধারী পরে গুনবিচারী’র পক্ষে যারা তাদের জন্য এই সস হবে মনকাড়া।  

বাংলাদেশ সময় ১৪৩৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৬
এমএমকে

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।