কারণ, হার্ট সুস্থ রাখতে হাসিকে বলা হয় মহৌষধ। হাসি সংক্রামক।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষ সাধারণত প্রাণখোলা হাসির প্রতি বেশি সাড়া দেয়। হাসি আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে। এছাড়া হাসার সময় আমাদের মুখের অনেকগুলো মাসল কাজ করার ফলে রক্ত সঞ্চালন বেশি হয় এবং এর ফলে মুখের ত্বক উজ্জ্বল হয়। হাসলে মানসিক চাপ কমে।
লাইভ সাইন্সের তথ্য অনুযায়ী, চাপা হাসি বা মুচকি হাসির ক্ষেত্রে কণ্ঠনালী অনুরণিত হয় না, কারণ এরকম হাসির সময় নিঃশ্বাস নাক দিয়ে বের হয়ে যায়।
মনোবিজ্ঞানী ড. ডানিয়েল কারলেট বলেছেন, শুধু রসিকতার ক্ষেত্রেই নয়, হাসি সমাজে পারস্পরিক মিথষ্ক্রিয়ার ক্ষেত্রেও খুবই ইতিবাচক।
তাই মনকে প্রফুল্ল রাখতে সব সময় হাসুন। হাসি যেমন আপনার হার্ট ভালো রাখবে, তেমনি পারস্পরিক সম্পর্ক অটুট রাখবে।
আজকাল সুস্থ থাকতে লাফিং-ক্লাব খোলা হচ্ছে, প্রায়ই সকালে পার্কে প্রাত ভ্রমণে এসে বয়স্কদের দল বেঁধে হাসতে দেখা যায়। এই দলে যোগ দিতে পারেন তরুণরাও।
তবে সাবধান, হাসি দিয়ে যেমন সবার মন জয় করা যায়, তেমনি এমনভাবে হাসা যাবে না যা কাউকে ছোট করতে পারে বা তাচ্ছিল্য করা বোঝাবে।