আলু
আলু পাতলা পাতলা করে স্লাইস করে ঘামাচি আক্রান্ত স্থানে ঘষুন। এতে ঘামাচি কমে যাবে ও অস্বস্তিকর চুলকানি থেকেও রেহাই পাবেন।
নিম পাতা
নিমপাতা বেটে শরীরে লাগিয়ে রাখুন, আধাঘণ্টা পরে ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করে নিন। শরীরের ব্যাকেটেরিয়া দূর হবে।
মুলতানি মাটি
ঘামাচি দূর করতে মুলতানি মাটিও খুব উপকারী। ৪ থেকে ৫ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি, ২ থেকে ৩ টেবিল চামচ গোলাপজল দিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি মেখে ১ ঘণ্টা রেখে ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
বরফ
ঘামাচির ওপর বরফ ঘষে নিলেও উপকার পাওয়া যায়। তবে বরফে অনেকের ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে, যদি ঠাণ্ডার সমস্যা না থাকে তাহলে বরফ ঘষতে পারেন।
এলোভেরা
এলোভেরার জেলও ঘামাচি দূর করতে সাহায্য করে। জেল বের করে আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এবার ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করে নিন।
এই গরমে রোজা হচ্ছে, সারাদিন পানি পান করা হচ্ছে না, শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এদিকে ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন ইফতারের পরে একটু বেশি করে লেবু মিশিয়ে ২ থেকে ৩ গ্লাস শরবত পান করতে পারেন। ঘামাচি দূর হবে সঙ্গে শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করবে।