হিম কুয়াশা আর সন্ধ্যায় ঝিরঝিরে বাতাসটাকে ফাঁকি দিয়ে তরুণ-তরুণীরা মেতে উঠছে শীত ফ্যাশনে। শীতের ফ্যাশনকে নতুন মাত্রা দিয়ে ‘সারা’ এবার নিয়ে এসেছে সাশ্রয়ী মূল্যে উন্নতমানের শীতকালীন পোশাক।
সারা’র শীতকালীন আয়োজনে প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি রয়েছে শিশুদের জন্য এক্সক্লুসিভ ডিজাইনের পোশাক। শীতকালীন এসব পোশাকের মধ্যে আছে ম্যানজ অ্যান্ড উইমেন্স বোম্বার জ্যাকেট, ডেনিম জ্যাকেট, ডেনিম শাল, ডেনিম টপস অ্যান্ড কুর্তি, লেদার জ্যাকেট, ম্যানজ অ্যান্ড উইমেন্স কুইল্টেড ভেস্ট, ম্যানজ অ্যান্ড উইমেন্স পাফার জ্যাকেট, বিভিন্ন রকমের হুডি, ম্যানজ ক্যাজুয়াল ব্লেজার, ফ্ল্যানেল শার্টস, ফ্ল্যানেল স্কার্ফ, কিডস পাফার জ্যাকেট এবং কিডস হুডিজ।
মাত্র ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ২ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যেই এসব পোশাক আপনি পেতে পারেন শুধুমাত্র সারা’তে।
শুধুমাত্র উষ্ণতাই নয়, শীতকালীন পোশাকে ফ্যাশন, গুণগত মান, স্বাচ্ছন্দ্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যের চমৎকার সমন্বয়ে সারার এই আয়োজনে আরও থাকছে শার্ট, এথনিক টপস, এক্সক্লুসিভ পার্টি টপস, নিট টি শার্ট, লেগিংস, ডেনিম, লন, শ্রাগস, পালাজো ফর লেডিস অ্যান্ড গার্লস, জিন্স ফর ম্যানজ অ্যান্ড বয়েজ, পোলো টি শার্ট ও পাঞ্জাবি।
স্নোটেক্স-এর লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ কাজ শুরু করেছে ২০১৮ সালের মে মাস থেকে। ঢাকার মিরপুর-৬ এ অবস্থিত ‘সারা’র প্রথম আউটলেট নিয়ে কাজ শুরুর পর বসুন্ধরা সিটির লেভেল ১, ব্লক-এ এর ৪০ এবং ৫৪ নং শপটি ছিলো সারা’র দ্বিতীয় আউটলেট।
তৃতীয় আউটলেটটি হলো মোহাম্মাদপুরে (ঠিকানা- বাড়ি- ১৯ বি/৪সি ও বি/৪ ডি, ব্লক-এফ, রিং রোড, মোহাম্মাদপুর, ঢাকা)।
উত্তরায় সারা’র পোশাক পাওয়া যাবে হাউজ নং-২২ , সোনারগাঁও জনপথ, সেক্টর-৯, উত্তরা, ঢাকা- এই ঠিকানায়। এছাড়া বারিধারার জে ব্লকে রয়েছে সারার আরেকটি আউটলেট।
মিরপুর, বসুন্ধরা সিটি, মোহাম্মাদপুর, উত্তরা এবং বারিধারায় সারা’র আউটলেট ছাড়া অনলাইনেও সারা’র পোশাক অর্ডার করে বিনামূল্যে ঢাকার ভেতরে হোম ডেলিভারি পাওয়া যাবে। সেক্ষেত্রে, সারা’র ওয়েবসাইট (www.saralifestyle.com.bd), ফেসবুক পেজ (www.facebook.com/saralifestyle.bd) এবং ইনস্টাগ্রাম (sara_lifestyle_ltd) থেকে ক্রেতারা অর্ডার করতে পারবেন।
‘স্নোটেক্স’ ২০০০ সালে বায়িং হাউজের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। ২০০৫ সালে নিজেদের প্রথম কারখানা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে স্নোটেক্স অ্যাপারেলস।
সেই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে ‘কাট অ্যান্ড সিউ’ এবং ২০১৪ সালে ‘স্নোটেক্স আউটারওয়্যার’ প্রতিষ্ঠা করা হয়। আজকের ‘স্নোটেক্স’ হয়ে উঠেছে তিনটি বড় কারখানার একটি প্রতিষ্ঠান রূপে। ‘সারা’ তাদের প্রথম লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড।
‘স্নোটেক্স’ আউটারওয়্যার গ্রিন ফ্যাক্টরি হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে ইউএসজিবিসির লিড গোল্ড সার্টিফিকেটে। এছাড়া শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘হেলথ অ্যান্ড সেফটি’ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে স্নোটেক্স।
এটি এখন ১০ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান করে যাচ্ছে। যেটি ২০২০ সালের মধ্যে প্রায় ১৮ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের জায়গা হয়ে দাঁড়াবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২২, ২০১৯
এমএ/