কেন প্রয়োজন-
• শিশুর বিকাশ ও বৃদ্ধিতে কাজ করে
• বয়স্কদের হাড় জনিত ক্ষয়রোগ থেকে রক্ষা করে
• ক্যালশিয়ামের শোষণ ও ফসফরাসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
• ঠান্ডা লাগা, সর্দিকাশি ভালো হয়
• তীব্র রোদে মাত্র কয়েক মিনিটেই দুর্বল হয়ে সংক্রামক জীবাণু।
শরীরে ভিটামিন ডি’র অভাব দেখা দিলে
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়
• কোথাও কেটে গেলে ঘা শুকাতে বেশি সময় লাগে
• স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি চুল পড়ে
• দাঁত ও হাড়ের ক্ষয়।
ভিটামিন ডি বাড়ানোর উপায়
• সানস্ক্রিন না মেখেই দিনে ১০-১৫মিনিট রোদে কাটান
• ড্রাইভ করার সময় গাড়ির জানলা খোলা রাখুন যাতে রোদ এসে লাগে
• চা-কফির মগ হাতে নিয়ে বারান্দায় চলে যান যেখানে রোদ আসে
• এছাড়া ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ গরুর দুধ, মাশরুম, ডিম, পালং শাক, টকদই ও কমলা রাখুন প্রতিদিনের খাবারের তালিকায়।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ভিটামিন ডি’র ওষুধ খাওয়া যাবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩১ ঘণ্টা, মে ০৮, ২০২০
এসআইএস