জেনেভার মানবাধিকার ভবন মহাত্মা গান্ধী মিলনায়তনে ‘ইন্টারন্যাশনাল রিকগনাইজেশন ফর ১৯৭১ জেনোসাইড অ্যান্ড প্রিভেন্টিং রোহিঙ্গা জেনোসাইড ইন মায়ানমার’ শীর্ষক এ সেমিনার হয়।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
সেমিনারে একাত্তরের গণহত্যাকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও মায়ানমারের রোহিঙ্গা ‘গণহত্যা’র বিচারের দাবি জানানো হয়।
এ সময় বক্তব্য দেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় সভাপিত শাহরিয়ার কবির, প্যানেল স্পিকার ৭১’র শহীদ কন্যা, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ডা. নুজহাত চৌধুরী, জেনেভা ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন আর্থ ফোকাস ফাউন্ডেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাদাম নিকোলা সাফোর্ড ফুরি, অটোনোমিয়া ফাউন্ডেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. লরেন্ট সুবালিয়া, সেমিনারের উদ্যোক্তা ও সভাপতি রহমান খলিলুর, ওয়ার্ড কাউন্সিল অব চার্চের মুখপাত্র ড. মানজ কুরিয়ান, ইউনাইটেড কাস্মির ন্যাশনাল পার্টির চেয়ারম্যান সরদার শওকত আলী কাশ্মিরী, ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর সেক্যুলার বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ড. মামুনোন মাহতাব, সুইডেন শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আকতার এম জামান, ডেনমার্ক শাখার আহ্বায়ক ড. বিদ্যুৎ বড়ুয়া, বেলজিয়াম শাখার যুগ্ম সম্পাদক মুর্শেদ মাহমুদ, ফ্রান্স শাখার যুগ্ম সম্পাদক উদয়ন বড়ুয়া, জেনেভার মানবাধিকার কর্মী জমাদার নজরুল ইসলাম, নেদারল্যান্ড থেকে আসা বাসুগ’র চেয়ারম্যান মানবাধিকার কর্মী বিকাশ চৌধুরী বড়ুয়া, ইউকে থেকে আসা মানবাধিকার কর্মী অজন্তা দেব রায় ও বাংলাদেশ মাইনরিটি কাউন্সিল সুইজারল্যান্ড শাখার সভাপতি অরুন জ্যোতি বড়ুয়া।
এছাড়া সেমিনারে উপস্থিত থেকে প্রতিপাদ্য বিষয়ে জোরালো সমর্থন জানিয়েছেন জেনেভার শাহাদাৎ হোসেন, জুবায়ের, সাজিয়া সুলতানা, লুজান থেকে মিয়া লিটন, জসীম ভূঁইয়া, আশরাফুল আলম লিটন, টিপু ও শামীম এবং নিশাতল থেকে আসা মানবাধিকার কর্মী হাসান ইমাম খান।
সেমিনারের সার্বিক সমন্বয় ও সহযোগিতার দায়িত্ব পালন করেন ইন্টান্যাশনাল ফোরাম ফর সেক্যুলারের বাংলাদেশের সুইস শাখার সাধারণ সম্পাদক মাসুম খান দুলাল ও সংস্কৃতি কর্মী নিজাম উদ্দিন।
সেমিনারের প্রধান পৃষ্ঠপোষকতায় ছিলেন ফ্রান্সের ব্যবসায়ী ও মানবাধিকার কর্মী শাহীন মজুমদার এবং জেনেভাস্থ সাজনা রেস্টুরেন্ট।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০১৭
ওএইচ/