এদিকে সকাল ৮টা পর্যন্ত সর্বমোট ১ লাখ ৫৫ হাজার ৬৮০ জন শ্রমিক ই-কার্ডের জন্য আবেদন করেছেন। যার মধ্যে ১ লাখ ৪০ হাজার ৭৪৬টি কার্ড সরবরাহ করা হয়েছে।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাদের তথ্যানুযায়ী আবেদনকারী শ্রমিকের হার মাত্র ২৩ শতাংশ, যেখানে প্রায় ৬ লাখ অবৈধ শ্রমিক অবস্থান করছেন।
মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক দাতুক সেরি মুস্তাফার আলী সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আমি বিস্মিত নই, বরং হতাশ সেই সব নিয়োগকারীদের উপর যারা এখনো তাদের কর্মচারীদের জন্য আবেদন করেননি। যা গত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু করা হয়।
তিনি আরো বলেন, বারবার অনুরোধ করার পরও যারা সুযোগ কাজে লাগাননি, আজ মধ্যরাতের পর আর সময়সীমা বাড়ানো হবে না।
সময়সীমা অতিক্রমের পর গ্রেফতার অভিযানে নামবে পুলিশ এবং ইমিগ্রেশন আইন ৫৬(১), ৫৫(বি) ও ১৯৫৯/১৯৬৩ অনুযায়ী কর্মচারী, নিয়োগকারী এবং স্টুডেন্ট ভিসায় নিয়োগকারীদের গ্রেফতার করা হবে।
এরইমধ্যে কার্ড জালিয়াতির অভিযোগে কিছু এজেন্ট গ্রুপকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪১ ঘণ্টা, জুন ৩০, ২০১৭
জেডএস