এদিকে, পাঁচ যমজ শিশুর বিদ্যালয়ে আসার খবরে তাদের দেখার জন্য বিপুল সংখ্যক অভিভাবক ভীড় করেন। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা স্কুলে তাদের বরণ করে নেন।
এ সময় অনেকের মধ্যে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশীষ কুমার রায় ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম খান টিটো উপস্থিত ছিলেন।
২০১২ সালের ২১ জুলাই জন্ম নেয় এই পাঁচ যমজ। তাদের বাবা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী গফ্ফার খান গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার করপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য। আর মা সোমাইয়া খানম গৃহিণী।
পাঁচ যমজ ছেলেমেয়ে ভবিষ্যতে পুলিশ হতে চায় বলে জানিয়েছেন সোমাইয়া খানম। তিনি সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন যাতে তার সন্তানরা ভালো মানুষ হতে পারে এবং তাদের মনোবাসনা পূরণ হয়।
বাবা গফ্ফার খান বলেন, পাঁচ সন্তানকে এক সঙ্গে বিদ্যালয়ে ভর্তি করাতে পেরে খুব ভালো লাগছে।
তারা লেখাপড়া শেষ করে যাতে দেশ সেবায় নিজেদের নিয়োজিত করতে পারে সেজন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশীষ কুমার রায় বলেন, পাঁচটি যমজ শিশু আমাদের বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে দেখে অবাক ও আনন্দিত হয়েছি। তাদের লেখাপড়ার প্রতি আমরা বিশেষ নজর রাখবো।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০১, ২০১৮
এসআই