মঙ্গলবার (১ জানুয়ারি) বিকেল ৩টার দিকে ঢাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিলো ৮৯ বছর।
ছবুরা খাতুন দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। তিনি দুই ছেলে ও পাঁচ মেয়ে সহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
বুধবার (২ জানুয়ারি) বাদ যোহর নোয়াখালী মাইজদী কোর্ট মসজিদের পাশের ঈদগাহ মাঠে তার জানাজা হবে। পরে একই স্থানে স্বামী আবদুল মালেক উকিলের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মরহুমার পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানানো জন্য রাতে রাজধানীর বনানীতে তার বাসায় যান। প্রধানমন্ত্রী সেখানে কিছু সময় অবস্থান করেন এবং সবুরা মালেকের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন।
শেখ হাসিনা তাদের সান্ত্বনা দেন এবং মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।
এর আগে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক শোক বার্তায় সবুরা মালেকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেন। এছাড়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনম সেলিম, নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন, নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি বখতিয়ার শিকদার, সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন বিষাদসহ অনেকে গভীর শোক প্রকাশ করে মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
বাংলাদেশ সময়: ০১০৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২, ২০১৯
এএটি