মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরদার মোস্তফা শাহিন এ আদেশ দেন। এসময় সুন্দরবন পূর্ববন বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক জয়নাল আবেদিন উপস্থিত ছিলেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরদার মোস্তফা শাহিন বলেন, সুন্দরবনের ১০ কিলেমিটারের মধ্যে অবৈধভাবে গড়ে তোলার কারণে উপজেলার সাউথখালী ইউনিয়নে বকুল তলা ও তাফালবাড়ি গ্রামের তরিকুল ইসলাম, আব্দুল গণি দফাদার, দেলোয়ার হোসেন, আলাউল হাসান সেলিম, নুরুল হক আকণের করাতকল সিলগালা করা হয়েছে। এসব স্থানে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে করাতকল স্থাপন করে সুন্দরী কাঠসহ বিভিন্ন ধরনের কাঠ চেরাই করা হচ্ছিল। এরপরেও যদি কোনো করাতকল সংরক্ষিত এলাকায় থাকে সেগুলোর বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৯
আরএ