মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে নিকলী উপজেলা অডিটোরিয়ামে মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগের নেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধকালে জামায়াতে ইসলামী, রাজাকার, আলবদর ও আলশামস সদস্যরা পাকিস্তানি হানাদারবাহিনীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে এদেশের মুক্তিকামী মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করেছে।
এসময় মন্ত্রী আগামী দিনে মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা আরও বৃদ্ধি করা হবে বলে আশ্বাস দেন।
কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর-নিকলী) আসনের সংসদ সদস্য মো. আফজাল হোসেনের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম এ আফজল, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মো. আসাদ উল্লাহ, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ প্রমুখ।
এ সময় জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী, পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মাশরুকুর রহমান খালেদ, এলজিইডির উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. আব্দুল হাকিম, কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী একেএম আমিরুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ ইমামসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণীপেশার হাজারো মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে মন্ত্রী নবনির্মিত নিকলী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন উদ্বোধন করেন।
পরে বিকেলে বাজিতপুর উপজেলার নবনির্মিত মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে ভবন উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।
এরপর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে সন্ধ্যায় মন্ত্রী বাজিতপুর ত্যাগ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৯
আরএ