শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বেলা পৌনে তিনটার দিকে চার দফা দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই অনশনে বসেন তিনি। আদীবের গ্রামের বাড়ি বরিশাল সদরে।
আদিবের দাবিগুলো হলো- ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে সব হত্যার আন্তর্জাতিক আইনে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করা, ভারতকে সীমান্তে হত্যার জন্য ক্ষমা চেয়ে আর হত্যা না করার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে, সীমান্তে হত্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সব পরিবারকে তদন্ত সাপেক্ষে দুই দেশের যৌথ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং জাতীয় সংসদে সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদ করে নিন্দা জানাতে হবে।
আরিফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, গত ২২ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদে (ডাকসু) হামলার সময় আমিও ভিপি নুরুল হকের সঙ্গে আহত হই। চিকিৎসক আমাকে তিন মাস বিশ্রামে থাকতে বলেছেন।
‘বিশ্রামের এক মাস শেষ হয়েছে, এখনো পুরোপুরি সুস্থ হইনি। তবে বিবেকের তাড়না ও দেশের প্রতি দায়বদ্ধতায় আমি ফের রাস্তায় নেমেছি। ’
তিনি বলেন, ‘আমার এই চার দফা দাবির প্রতি রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট বক্তব্য আসার আগপর্যন্ত অনশন ভাঙব না। ’
বাংলাদেশ সময়: ২২১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০২০
এমএ