মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
গোলাপ একটি পরিবহনের আব্দুল্লাহপুরের কাউন্টার মাস্টার ছিলেন।
গোলাপের স্ত্রী-সন্তান ৮-১০ দিন আগে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যান। এ সময় তিনি একাই বাসায় ছিলেন।
ওই বাড়ির কেয়ারটেকার রফিকুল ইসলাম বলেন, গোলাপের স্ত্রী সকালে তাকে ফোন দিয়ে জানান তার স্বামীর মোবাইল বন্ধ রয়েছে। তার কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছে না। এ কথা শুনে কেয়ারটেকারের স্ত্রী ছাদের ওই রুমে গিয়ে দরজা বাইর থেকে তালা মারা দেখতে পান। কিন্তু একটি জানালা খোলা থাকায় তা দিয়ে ভেতরে রক্তাক্ত অবস্থায় তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।
উত্তরা জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার শচীন মৌলিক বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, খবর পেয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার ওসিসহ পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ঘটনাস্থলে যান তিনি। মরদেহ গলাকাটা অবস্থায় ছিল। এছাড়া তার পেটেও ছুরিকাঘাত করা হয়েছিল।
তিনি আরও জানান, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। বিস্তারিত জানার জন্য পুলিশ কাজ করছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০২০
এজেডএস/আরবি/