বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) সকাল থেকেই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ক্লাব, মণ্ডপ ও পারিবারিকভাবে শ্রী পঞ্চমীতে বাণী আর্চনায় অর্ঘ্যদান করছেন বিদ্যার্থীরা। বিদ্যাদেবীকে তুষ্ট করাই তাদের লক্ষ্য।
কোনো কোনো স্থানে বুধবার (২৯ জানুয়ারি) থেকেই সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আর তিথি গত বাধ্যবাধকতার কারণে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার মধ্যেই অনেকেই পূজা শেষ করেছেন। এছাড়া বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বাড়িতে বাড়িতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিদ্যার দেবী সরস্বতী পূজা। হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম এই ধর্মীয় উৎসবে পঞ্চমী তিথিতে বিদ্যা ও জ্ঞানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সরস্বতীর চরণে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন অগণিত ভক্ত। অজ্ঞতার অন্ধকার দূর করতে কল্যাণময়ী দেবীর চরণে প্রণতি জানান তারা। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মতে দেবী সরস্বতী সত্য, ন্যায় ও জ্ঞানালোকেরপ্রতীক।
বিদ্যা, বাণী ও সুরের অধিষ্ঠাত্রী। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এ মন্ত্র উচ্চারণ করে বিদ্যা ও জ্ঞান অর্জনের জন্য দেবী সরস্বতীর অর্চনা করেন।
রাজশাহী কলেজের হেমন্ত কুমারী ছাত্রাবাস, ভোলানাথ হিন্দু একাডেমি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রাজশাহী হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের অনিল কুমার সরকার জানান, এবার রাজশাহী মহানগরীতে তিন শতাধিক মণ্ডপে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০২০
এসএস/ওএইচ/