ঢাকা: প্রযুক্তির কল্যাণে অসম্ভকে সম্ভব করছে মানুষ। আর আধুনিক শিল্পোন্নত বিশ্বে মানুষের জীবনের প্রায় সবখানেই রোবট-প্রযুক্তির ছোঁয়াও উপস্থিত।
কিছুদিনের মধ্যেই মানুষের অ্যাকুরিয়ামে শোভা পাবে জ্যান্ত মাছের বদলে রোবটমাছ। মাছকে খাওয়ানো, পরিচর্যা করাকে যারা হ্যাঁপা মনে করেন বা যাদের হাতে সময় বড়ো কম তারা অ্যাকুরিয়ামে রোবটমাছ ছাড়তে পারবেন। আবার অ্যাকুরিয়ামে মাছ বাঁচিয়ে রাখাও চাট্টিখানি কথা নয়। যেমন, গোল্ডফিস। এই মাছ প্রায়ই মরে যায়। রোবটমাছ সে দুশ্চিন্তা থেকে রেহাই দেবে-“এভরিওয়ান নোজ দ্যাট কিপিং এ গোল্ডফিশ অ্যালাইভ ইজ এ রিস্কি বিজনেস- বাট দিস লেটেস্ট টেকনোলজি সলভস অল ইওর প্রবলেম”
এসব রোবটমাছ দেখতে অবিকল জ্যান্ত মাছের মতোই হবে। এরা খেলবে, ঘুরেও বেড়াবে ঠিক জ্যান্ত মাছের মতোই। জাপানিরা তৈরি করেছে এই রোবট মাছ।
“দ্য টাইনি রোবোটস হ্যাভ বিন ক্রিয়েটেড টু বোথ লুক অ্যান্ড মুভ লাইক ফিশ – দেয়ার অনলি রিয়্যাল গিভওয়ে বিং দেয়ার ব্রাইট ব্লু এলইডি আই”
প্রশ্ন হচ্ছে, আগামী দিনে মানুষ তাদের অ্যাকুরিয়ামে জ্যান্ত মাছের বদলে রোবটমাছ রাখবে কিনা- “ইজ দিস দ্য এনড অব পেটস অ্যাজ উই নো ইট? জাপান ইনভেন্ট ইনক্রিডিবলি লাইফ-লাইক রোবটিক ফিশ”
জাপানের আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স রোবট কোম্পানি (এআইআরও) চলতি সপ্তাহেই এই রোবটমাছের এক প্রদর্শনী করে দেখালো ২০১৬ টোকিও ডিজাইন উইক-এ। সেখানে এই মাছ যারা দেখেছেন তারা বুঝতেই পারেননি যে এসব মাছ জ্যান্ত নয়, বরং যান্ত্রিক। একজন দর্শক এ মাছ দেখার পর কবুল করেছেন:“আই ক্যান’ট টেল ইফ দেয়ার রিয়্যাল অর নট”।
বাংলাদেশ সময়: ০১৪৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ১২, ২০১৬
জেএম/এটি