টাওয়ার হ্যামলেটস নামে জনপ্রিয় এলাকায় অফ কোয়াই ভবনের অস্টম তলায় এই ক্যাফে এরই মধ্যে জমে উঠেছে।
খোদ অভিনেত্রী বিলি পাইপার একবার ঘুরে এসেছেন।
ক্যাফেটি ৬১ বছর বয়ষ্ক ট্রেভর স্মিথের মস্তিষ্কপ্রসূত। তার সঙ্গে রয়েছেন চার্লি গিলমোর। তিনি এই ক্যাফের জনসংযোগের দিকটি দেখছেন।
ছয় বছর বয়স থেকে কাকের সাথে বসবাস মি. স্মিথের। তো এবার তার ক্যাফেতেই জায়গা হয়েছে কাকেদের।
কাকগুলোর আবার নামও আছে একটি ইয়াম ইয়াম, একটি গিলবার্ট, একটি চার্লি অপরটি এলিজা।
ক্যাফের কাস্টোমাররা কাক ক্যাফেতে এসে বেশ আনন্দিত। তার প্রকাশ তারা স্যোশাল মিডিয়াতে পোস্ট দিয়েই করেছেন।
বলেছেন, ইস্টার সানডের বিকেলটা তাদের দারুণ কেটেছে।
এই ক্যাফেতে গেলে কাকদের সাথে দেখা হওয়ার পাশাপাশি আপনাকে খেতে দেওয়া হবে কাক-আকৃতির নানা ধরনের স্ন্যাকস। সেটা কমপ্লিমেন্টারি। আর কিনে খেতে হবে পানীয়। এটি প্রধানত একটি বারও বটে।
তবে এই ক্যাফের আসল উদ্দেশ্য কি জানেন, এখান থেকে হাজার হাজার পাউন্ড ডোনেশন উঠেছে যা দেওয়া হবে ওয়াইল্ড লাইফ চ্যারিটিতে।
তা দিয়ে বিপন্ন প্রায় প্রাণিকূল সংরক্ষণ করা হবে। আর কাকও কি আজ কম বিপন্ন!
বাংলাদেশ সময় ২২১০ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৯, ২০১৭
এমএমকে