দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় এই শহরে প্রায় প্রতি রাতেই খোয়া যাচ্ছে কারো না কারো বাড়ির গবাদি পশু। মাঠে চরতে থাকা ছাগলও নিয়ে যাচ্ছে ক্ষুধার্ত চিতা।
গোটা এলাকা তাই পরিণত হয়েছে আতঙ্কের জনপদে। স্থলভাগের দ্রুততম প্রাণী হিসেবে বিবেচিত চিতার ঠিক কতোটি ওই এলাকায় বিচরণ করছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। দিনের আলোতেও মানুষ ভয়ে ভয়ে চলাচল করছে এলাকায়।
কেদার রাইলা নামে এক স্থানীয় জানান, মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে মাঠে চরতে থাকা তার অন্তত ৫টি ছাগল নিয়ে গেছে চিতা।
গজধ্ধর আচার্য নামে এক স্কুল শিক্ষক জানান, সম্প্রতি স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে তিনি একটি চিতার মুখোমুখি হন। ভাগ্যগুণে সে যাত্রা বেঁচে যান তিনি।
এলাকাবাসী এখন চিতার কবল থেকে মুক্তির পথ খুঁজছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৪, ২০১৭
জেডএম/