খবরের কাগজে মোড়ানো ছিল সেগুলো, প্রতিটির ওজন এক কেজি। এ পরিমাণ সোনার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৩৫০ মিলিয়ন ওয়েন (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২ কোটি টাকা)।
পুলিশ এই সোনার বারগুলোর মালিককে শনাক্ত করতে পারলেও, তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। পুলিশের সন্দেহ, অবৈধ উপায়ে সোনাগুলো পাচারের সময় ধরা পড়ে যাওয়ার ভয়ে ব্যক্তিটি তা ডাস্টবিনে ফেলে পালিয়ে যান।
এখনও পর্যন্ত কেউ সোনার বারগুলোর মালিকানা দাবি করেনি। এভাবে ছয় মাস কেউ মালিকানা দাবি না করলে দক্ষিণ কোরিয়ার আইন অনুযায়ী সোনাগুলোর মালিক হবেন ওই ক্লিনার। আর যদি ছয় মাসের মধ্যে এর মালিক হাজির হনও ‘লস্ট আর্টিকেল ল’ অনুযায়ী সেগুলোর মোট বাজার মূল্যের পাঁচ থেকে ২০ শতাংশ পাবেন ক্লিনার।
বাংলাদেশ সময়: ০০৪৮ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৮
এনএইচটি/এএ