এর আগে, মাত্র ১১ বছর বয়সে কলেজের পাট চুকিয়েছে তানিস্ক। আর ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করতে তার সময় লেগেছে তিন বছরেরও কম সময়।
তানিস্কের মা তাজি আব্রাহাম একজন প্রাণিচিকিৎসক। সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, আমরা খুবই গর্বিত। নাতির বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জনে খুবই খুশি হয়েছেন আমার পিএইচডি হোল্ডার বাবা-মা। এবার সে একই বিষয়ের ওপর পিএইচডি শুরু করবে।
এছাড়াও তানিস্ক একজন উদ্ভাবক। এই বয়সেই সে এমন এক ডিভাইস উদ্ভাবন করেছে যা দগ্ধ রোগীদের স্পর্শ না করেই তাদের হার্টরেট পরিমাপ করতে পারবে। তাছাড়া বিভিন্ন সমস্যার সহজ সমাধান চিহ্নিত করতেও বেশ পারদর্শী সে।
সংবাদ মাধ্যমকে তানিস্ক বলে, হ্যা, আমি আরও অনেকের মতোই, ক্যান্সারের কার্যকর চিকিৎসাপদ্ধতি উদ্ভাবন করতে চাই।
ডাক্তারি পড়ার জন্য ইতোমধ্যেই ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার সম্মতি পেয়ে গেছে তানিস্ক। সেখানে পরবর্তী ৪ থেকে ৫ বছর মেডিসিনের ওপর লেখাপড়া করবে সে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, জুলাই ২৯, ২০১৮
এনএইচটি