শনিবার (১১ নভেম্বর) ভোর থেকে এই ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ হয়। তার আগে পরীক্ষামূলকভাবে ২৭৫ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ৮ ঘণ্টা চালানো হয়।
নির্মাণাধীন প্রতিষ্ঠান হারবিন ইলেকট্রনিক্স ইন্টারন্যাশনাল নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কয়লাভিত্তিক ২৭৫ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ করেছে।
বড়পুকুরিয়া ২৭৫ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক চৌধুরী মো. নুরুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, সফলতার সঙ্গে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছি। এখন প্রকল্পটি চালু করা হচ্ছে। প্রথম ধাপে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ করতে পেরেছি।
তিনি বলেন, আগামী ২০ নভেম্বর থেকে ২৭৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ করতে পারবো। তা দিয়ে গোটা উত্তরাঞ্চলের বিদ্যুতের চাহিদা মিটবে ও শিল্প কলকারখানা ও কৃষিতে বিপ্লব ঘটবে।
আগামীতে এখানে ১ হাজার মেগাওয়াট নতুন পাওয়ার প্লান্ট তৈরি পরিকল্পনা রয়েছে। বর্তমানে দু’টি ইউনিটে ৫২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা সম্ভব বলেও জানান প্রকল্প পরিচালক চৌধুরী নুরুজ্জামান।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১১, ২০১৭
জিপি