সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়ে চলে দুপর পৌনে ১২টা পর্যন্ত। এরপর শেয়ার বিক্রির চাপে সূচক কমতে থাকলেও তা পজেটিভ অবস্থানে থাকে।
দিনশেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বেড়েছে ৪ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেড়েছে ৩৫ পয়েন্ট।
ডিএসইর তথ্য মতে, ডিএসইতে ৪৮ কোটি ২ লাখ ৭৫ হাজার ৫০১টি সিকিউরিটিজের হাতবদল হয়েছে। এতে লেনদেন দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩২০ কোটি ৬৮ লাখ ৬৫ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৬৪ কোটি ৪৩ লাখ ১৮ হাজার টাকা। তার আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ১ হাজার ১৬০ কোটি ৪১ লাখ ৭১ হাজার টাকার।
তিন সূচকে পথ চলা ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৮৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান সূচকের পাশাপাশি ডিএস-৩০ মূল্য সূচক ৪ পয়েন্টে বেড়ে ২ হাজার ১২৬ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ২ দশমিক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির, কমেছে ১৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ার।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩৫ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে ১০ হাজার ৯৫২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৬ কোটি ৭০ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ৮১ কোটি ৩২ লাখ ৫৩ হাজার ৯০০ টাকার। তার আগের দিন লেনদেন হয়েছে ৮৫ কোটি ৮৩ লাখ ৫ হাজার ৯৪৭ টাকার।
লেনদেন হওয়া সিকিউরিটিজের মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৪টি, কমেছে ১৪৫টি এবং ২১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৪ ঘণ্টা, জুলাই ১১, ২০১৭
এমএফআই/জেডএস