মঙ্গলবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বোর্ড সভায় এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে কে পাচ্ছে সেই বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
জানা যায়, ২০১৩ সালের ডি-মিউচ্যুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ী কৌশলগত বিনিয়োগকারী হবে নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদিত দেশি বা বিদেশি কোনো স্টক এক্সচেঞ্জ কিংবা বিনিয়োগ ব্যবস্থাপক কোম্পানি বা বিনিয়োগ ব্যাংক বা কোনো খ্যাতনামা আর্থিক প্রতিষ্ঠান। যারা উন্নততর প্রযুক্তিগত সুবিধা, ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসা উন্নয়নে পরামর্শক সেবা প্রদান করবে। কৌশলগত বিনিয়োগকারী হতে চাইলে ডিএসই’র ২৫ শতাংশ শেয়ারও কিনতে হবে।
সভা সূত্র জানায়, শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ কনসোর্টিয়াম ডিএসই’র প্রতিটি শেয়ার ২২ টাকা দামে ২৫ শতাংশ শেয়ার কিনতে আগ্রহী। এই দামে শেয়ার কেনার সঙ্গে ৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার কারিগরি সহায়তা দিবে। আর ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ, ফ্রান্টিয়ার বাংলাদেশ ও নাশডাক কনসোর্টিয়াম প্রতিটি শেয়ার কিনতে চায় ১৫ টাকায়। তারাও কারিগরি সহায়তা দিবে ডিএসইকে।
ডিএসই’র ১৮০ কোটি শেয়ারের ৪০ শতাংশের মালিকানা থাকবে সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস, ৩৫ শতাংশ শেয়ার প্রাথমিক গণপ্রাস্তারে মাধ্যমে বিক্রি হবে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। আর ২৫ শতাংশ পাবে কৌশলগত বিনিয়োগকারী।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০১৮
এমএফআই/এসএইচ