অথচ এই ১০ দিনের মধ্যে ৪ কার্যদিবস দেশের পুঁজিবাজারে উত্থান হয়েছে। বাকি ৬ দিন দরপতন হয়েছে।
সূত্র মতে, খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতে কোম্পানটির শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কোনো কারসাজি কিংবা কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য আছে কিনা জানতে চেয়ে কোম্পানির কাছে চিঠি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
চিঠির জবাবে কোম্পানি জানিয়েছে যে- তাদের কাছে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। বরং এমনিতেই শেয়ারটির দাম বাড়ছে।
২০০২ সালে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি ২০১৭ সালে শেয়ারহোল্ডাদের ২ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দিয়েছে। এর আগের বছর ২০১৬ সালেও ২ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দিয়েছে। তার আগের ২০১৩ সালে ২ শতাংশ বোনার শেয়ার লভ্যাংশ দিয়েছিল। তাই এখন ‘বি’ ক্যাটাগরিতে অবস্থান করছে।
ডিএসই’র তথ্য মতে, কোম্পানিটির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের হাতে রয়েছে ১ দশমিক ০৬ শতাংশ শেয়ার। আর বাকি ৯৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে।
উল্লেখ্য, কোনো কারণ ছাড়াই গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা দরপতন অব্যাহত ছিল। তবে ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শেয়ারটির দাম বাড়ছে। ওদিন শেয়ারটির দাম ছিলো ২৮ দশমিক ৮০ পয়সা। আর রোববার শেয়ারটি সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৪২ টাকা ৩০ পয়সা।
বাংলাদেশ সময়: ০৮২৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৮
এমএফআই/আরএ