ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়, আইপিওর মাধ্যমে ১০ টাকা দামে ৩ কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে কোম্পানিটি। ফলে কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন বেড়ে দাঁড়াবে ১০০ কোটি টাকা আর পরিশোধিত মূলধন হবে ৪০ কোটি টাকা।
আইপিওর এই টাকা দিয়ে যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, ভবন নির্মাণ এবং কোম্পানির আইপিওর খরচ বাবদ ব্যয় করবে। এর মধ্যে মেশিনারিজ কিনতে ১২ কোটি ৭৩ লাখ টাকা, ভবন নির্মাণে ১৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা এবং আইপিও খরচে ২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয় করবে কোম্পানিটি।
চলতি বছরে গত ২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়।
৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ১২ টাকা ৭৯ পয়সা। এ সময়ের কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং বিএমএসএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩০ ঘণ্টা, মে ১৪, ২০১৮
এমএফআই/এমজেএফ