এদিন ১০টাকা দামের প্রতিটি শেয়ারের বিনিয়োগকারীদের লাভ হয়েছে ন্যূনতম ৩২ টাকা। যা শতাংশের হিসাবে ৩২৪ শতাংশ।
ডিএসই সূত্র মতে, রোববার শেয়ারটির লেনদেন শুরু হয় ৪৫ টাকায়। দিনভর ওঠানামা শেষে শেয়াটির ক্লজিং (সর্বনিম্ন ৩৫ দশমিক ৩০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৫ টাকায়) মূল্য ছিলো ৪০ দশমিক ৯০ টাকা দিয়ে। তবে সর্বশেষ শেয়াটির লেনদেন হয়েছে ৪২ দশমিক টাকায়। কোম্পানিটির মোট ৮১ লাখ ৯৬ হাজার ১১৮টি শেয়ার ৩৩ কোটি ২২ লাখ ১০ হাজার টাকায় লেনদেন হয়েছে। শেয়ারগুলো মোট ১৫ হাজার ১৭৩ বার হাত বদল হয়েছে। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আসা কোম্পানিটির শেয়ার পাওয়া বিনিয়োগকারীদের প্রতিটি শেয়ারের লাভ হয়েছে ৩২ টাকার বেশি। যা শতাংশের হিসাবে ৩২৪ শতাংশ।
কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) পুঁজিবাজার থেকে ৩ কোটি শেয়ার ছেড়ে ৩০ কোটি টাকা উত্তোলন করে। এ টাকায় কোম্পানিটি যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, ভবন নির্মাণ এবং আইপিওতে খরচ করবে।
৩০ জুন ২০১৭ পর্যন্ত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৭৯ টাকা এবং বিগত ৩টি আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) ভারিত গড় হারে হয়েছে ১ দশমিক ৩১ টাকা।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৬৩০তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে ছিলো ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল ও বিএমএসএল ইনভেস্টমেন্টস।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৮ ঘণ্টা, জুলাই ১৫, ২০১৮
এমএফআই/এসএইচ