ওষুধ খাতের এই কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন শুরু হবে আগামী ২২ জুলাই। শেষ হবে ২৬ জুলাই পর্যন্ত।
জানা যায়, গত বছরের অক্টোবরে পুঁজিবাজার থেকে আইপিওর মাধ্যমে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য কোম্পানিটিকে অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
কিন্তু কোম্পানিটির চারজন পরিচালক ঋণ খেলাপি হওয়ায় ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের পক্ষ থেকে বরিশালের অর্থ ঋণ আদালতে মামলা করা হয়। এতে কোম্পানির আইপিও আবেদনে ৬ মাসের জন্য স্থগিতাদেশ দেয়।
সম্প্রতি ব্যাংকটির সঙ্গে কোম্পানির ঋণ সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের পর এই সম্মতিপত্র পেয়েছে কোম্পানিটি। ১৬ জুলাই (সোমবার) রাতে কোম্পানি কতৃপক্ষ হাতে এই রায়ের কপি পৌঁছেছে। ফলে আইপিওর আবেদন শুরুর আর কোনো বাধা রইলো না। তাই কোম্পানিটির আইপিওর আবেদনের নতুন সময় নির্ধারণ করেছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।
আইপিওর টাকায় ইন্দো-বাংলা ফার্মা কোম্পানির অবকাঠামো নির্মাণ, মেশিনারিজ ক্রয় এবং আইপিওতে ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ২০১৬ সালের ৩০ জুন হিসাব বছরে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ দশমিক ৬২ টাকা। শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৬৩ টাকা।
আর কোম্পানি পুঁজিবাজারে আনার পেছনে কাজের দায়িত্বে রয়েছে এএফসি ক্যাপিটাল, ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং সিএপিএম অ্যাডভাইজরি লিমিটেড।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৮ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০১৮
এমএফআই/এমএ