বুধবার (১৭ জানুয়ারি) মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে এমন তথ্যই পাওয়া গেলো।
এদিকে দুপুর ১টার পর থেকে দলে দলে দর্শনার্থীরা প্রবেশ করছে মেলা প্রাঙ্গণে।
এদিকে মেলার ১৭তম দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও বেচা-বিক্রি শুক্রবার-শনিবারে সীমাবদ্ধ থাকায় হতাশা প্রকাশ করছেন অনেক ব্যবসায়ী। তাদের মতে এভাবে শেষ পর্যন্ত চলতে থাকলে এবছর বড় ধরনের লোকসান হবে তাদের। গার্মেন্টস আইটেমের ৬৮ নম্বর স্টলের ম্যানেজার বাবু বলেন, মেলায় সাড়ে তিন লাখ টাকা খরচ করে স্টল নিয়েছি লাভের আশায়। এখন দেখছি শো-রুমের চেয়ে খারাপ অবস্থা। আমরা এবারই প্রথম মেলায় স্টল নিয়েছি। এভাবে চলতে থাকলে অনেক বড় লোকসান গুনতে হবে।
তবে দর্শনার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে শুক্রবার-শনিবার বাদে অন্যদিনে বিক্রি বেশি হওয়ার কারণ। তাদের দাবি অন্য দিনগুলোতে সবাই পছন্দ করে, ছুটির দিনে অভিভাবকের সঙ্গে এসে কিনে নিয়ে যায়।
সন্তানদের নিয়ে ঘুরতে আসা দর্শনার্থী তাসমিয়া বাংলানিউজকে বলেন, ছেলে-মেয়ের স্কুল শেষ হয়েছে ১২টায়। এরপর ওদেরকে নিয়ে মেলায় এসেছি একটা টেলিভিশন পছন্দ করতে। আজকে দেখে যাবো। শুক্রবার ওদের বাবার অফিস বন্ধ, ওইদিন এসে নিয়ে যাবো।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০১৮
এসআইজে/এএটি