অমরপুরসহ রাজ্যের অন্যান্য এলাকার চাষিদের তরমুজ ইতিমধ্যে বাজারে আসতে শুরু করেছে। কিন্তু এবছর রাজ্যের চাষিরা পড়েছেন উভয় সঙ্কটে।
অমরপুর মহকুমার ভোমরাছড়া বাজারে তরুণ চাকমা নামে এক তরমুজ চাষি বাংলানিউজকে জানান, গত বছর এই সময়ে যে তরমুজ ৮০ থেকে ৯০ রুপিতে বিক্রি হচ্ছিলো, এ বছর সেই তরমুজ মানুষ কিনতেই চাইছে না। পাইকারি ক্রেতারাও শিলার আঘাত পাওয়া তরমুজ কিনতে চাইছেন না দ্রুত পচে যাওয়ার ভয়ে।
তবু অপেক্ষাকৃত বড় আকারের তরমুজ বাজারে নিয়ে এসেছেন তরুণ চাকমা। যা বিক্রি হবে তাই লাভ। কিন্তু ক্ষেতের ছোট তরমুজগুলো রোদ উঠলেই পচতে শুরু করবে। কিছু তরমুজের গায়ে পড়বে কালো দাগ।
একই অবস্থা রাজ্যের অন্যান্য তরমুজ চাষিদের। অনেক চাষি আবার ঋণ নিয়ে তরমুজ চাষ করেছেন। তারা এখন লাভ তো দূরের কথা, কি করে সার কীটনাশক সহ চাষের খরচ তুলবেন তা ভেবেই দিশেহারা।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩০ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০১৭
এসসিএন/জেডএম