ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
নতুন এই কোম্পানিগুলো হচ্ছে, ন্যাশনাল টি, কহিনূর কেমিক্যালস, মাইডস ফাইন্যান্স, স্টাইলক্রাফট, ইস্টার্ন ক্যাবল, রিজেন্ট টেক্সটাইল, ড্রাগন সোয়েটার, সিমটেক্স, আইটি কনসালটেন্ট, ইয়াকিন পলিমার, লিবরা ইনফিউশন, ফাইন ফুডস, জেমিনি সি সুড, ইভান্স টেক্সটাইল, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্ট ও বিডি অটোকার।
এছাড়াও বিমা খাতের রূপালী ইন্স্যুরেন্স, রিলায়েন্স, নর্দান জেনারেল, রিপাবলিক, মার্কেন্টাইল, ইস্টার্ন, ঢাকা, অগ্রণী, কর্ণফুলি, তাকাফুল ইসলামী, বাংলাদেশ ন্যাশনাল, প্রভাতী, প্রাইম এবং প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
২২ জানুয়ারি থেকে এই সূচক থেকে বাদ পড়ছে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিজ ফাইন্যান্স, পদ্মা ইসলামী লাইফ এবং রেকিট বেনকিজার কোম্পানি। সব মিলে ডিএসইএক্স সূচকে অন্তর্ভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ২৬৩টিতে।
ডিএসই সূত্র জানায়, আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওর বা এসঅ্যান্ডপির নির্ধারিত মাপকাঠি বিবেচনায় সূচকের এ পুনর্মূল্যায়ন করা হয়। আর এই পুনর্মূল্যায়নের তিনটি মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ কোম্পানিগুলোকে সূচকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। আর যেসব কোম্পানি মাপকাঠি পূরণে ব্যর্থ হয়েছে, সেগুলোকে বাদ দেওয়া হচ্ছে।
বছর শেষে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সমন্বয়ের ক্ষেত্রে এসঅ্যান্ডপি মাপকাঠি অনুযায়ী তিনটি বিষয় বিবেচনা করা হয়েছে। প্রথমটি ছিল কোম্পানির লেনদেনযোগ্য (ফ্রি-ফ্লোট) বাজার মূলধন, বিগত ছয় মাসের গড় লেনদেন ও তিন মাসের লেনদেন দিবস।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৬, ২০১৭
এমএফআই/এমজেএফ