বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) মতিঝিলে ডিসিসিআই'র নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানের সভাপতি কাসেম খান এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশে বর্তমানে যে পরিমাণ জ্বালানি গ্যাস মজুদ রয়েছে তা আগামী ৮ থেকে ১০ বছরের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।
সভাপতি বলেন, সরকার দেশের সড়ক ও পরিবহন সেক্টরের উন্নয়ন করছে। এতে পরিবহন খরচ কমেছে। সবদিক বিবেচনা করে বেসরকারি-সরকারি বিনিয়োগের পাশাপাশি জ্বালানির নিশ্চয়তা নিশ্চিত করতে হবে।
চায়না কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে কেনো সরে এসেছে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তারা অর্থনৈতিক শক্তিশালি হয়ে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে সরে আসছে। আমরা এখনও সেই পর্যায়ে যাইনি। তাই কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রয়োজন আছে। প্রতিটি শিল্প উন্নত দেশই কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে। আমরা কেন করবো না। আমাদের ক্ষতি ও সুবিধা বিবেচনা করতে হবে।
বিশ্বব্যাংকের বরাত দিয়ে কাসেম খান বলেন, বিশ্বব্যাংকের মতে বাংলাদেশের ২০২০ সালের মধ্যে ৭৪ থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলারে অবকাঠামোগত খাতে বিনিয়োগ প্রয়োজন। আর ঢাকা চেম্বারের হিসেবে ২০৩০ সালের মধ্যে ৩২০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রয়োজন।
বাংলাদেশ সময়: ০৩১৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২, ২০১৬
ওএফ/জেডএম