বৃহস্পতিবার (০৫) ডিএসইর ওয়েসবাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
হঠাৎ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়ার পেছনে কোনো কারণ আছেন কিনা জানতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কোম্পানি কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়েছে।
দুর্বল মৌলভিত্তি সম্পূর্ণ এই কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের হাতে রয়েছে মাত্র ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫৭ দশমিক ১৬ শতাংশ, প্রাতষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ২৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ শেয়ার। তারপরও অস্বাভাবিক হারে শেয়ারটির দাম বাড়ছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, শেয়ারটিতে কারসাজি হচ্ছে।
এর আগে একাধিক বার কোম্পানির শেয়ারের কারসাজি হয়েছে বলে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) জরিমানা করেছে বিনিয়োগকারী ও ব্রোকাজের হাউজ কর্তৃপক্ষকে।
ঠিক একইভাবে সর্বশেষ ৬ কার্যদিবসে শাইনপুকুর সিরামিকের শেয়ারের দাম বেড়েছে ২ দশমিক ৭০ টাকা বা ১৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এবং ২ কার্যদিবসে ফু-ওয়াং ফুডের শেয়ারের দাম বেড়েছে ৩ টাকা বা ১৫.৬২ শতাংশ।
তিন কোম্পানির শেয়ারের দাম অস্বাবিক হারে বাড়ায় ডিএসই ও সিএসইর নজরে আসে। এরপর সিএসই শাইনপুকুরকে এবং ডিএসই ফু-ওয়াং ফুড ও রহিমা ফুডকে পৃথক ভাবে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠায়। কিন্তু কোম্পানিগুলো সিএসই ও ডিএসইকে বুধবার (০৪)অক্টোবর জানিয়েছে, তাদের শেয়ার দর অস্বাভাবিক হারে বাড়ার পেছনো কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৫, ২০১৭
এমএফআই/বিএস