ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে- সাফকো স্পিনিং, সায়হাম টেক্সটাইল, এমআই সিমেন্ট, আরামিট সিমেন্ট, ঝিলবাংলা সুগার মিলস, শ্যামপুর সুগার মিলস, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ, বাংলাদেশ অটোকারস, আরামিট লিমিটেড, বিবিএস ক্যাবলস, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস, বিডি থাই, এএফসি অ্যাগ্রো, ফরচুন সুজ, অ্যাকটিভ ফাইন, প্রাণ, রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড, ন্যাশনাল ফিড, বিডিকম অনলাইন, নূরানী ডাইং, বেঙ্গল উইন্ডসর, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, জেমিনি সি ফুড, ফু-ওয়াং সিরামিকস, লিবরা ইনফিউশন, সাইফ পাওয়ারটেক, ফার কেমিক্যাল, ড্যাফোডিল কম্পিউটার, ন্যাশনাল পলিমার, তিতাস গ্যাস, ইয়াকিন পলিমার, শমরিতা হাসপাতাল, জাহিন টেক্স, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক, ইনটেক লিমিটেড, মুন্নু জুট স্টাফলার, মুন্নু সিরামিক এবং পাওয়ার গ্রিড।
সূত্র মতে, ২০১৬-২০১৭ আর্থিক হিসাব বছর শেষে চূড়ান্ত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে কোম্পানিগুলো। চূড়ান্ত হিসাবের আগে কোম্পানির আয়-ব্যয় যাচাইয়ের পর লভ্যাংশও ঘোষণা করেছে। এ লভ্যাংশ ও আর্থিক হিসাব অনুমোদনে বার্ষিক সভা করবে কোম্পানিগুলো। আর সভায় কারা কারা অংশ নিতে পারবে বা কোম্পানির সুবিধা নিতে পারবে নির্ধারণ করতেই রেকর্ড ডেট।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির নিয়ম অনুযায়ী, আর্থিক হিসাব বছর শেষে ১২০ দিনের মধ্যেই কোম্পানির নিরীক্ষিত হিসাব তৈরি করতে হয়। আর হিসাব তৈরির ১৪ দিনের মধ্যে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ও স্টক এক্সচেঞ্জে পাঠাতে হবে।
রেকর্ড ডেট নির্ধারণের বিষয়ে বলা হয়েছে, পরিচালনা পর্ষদের সভার পর কমপক্ষে ১৪ কার্যদিবস তবে ৩০ কার্যদিবসের বেশি নয়, এমন সময়ে রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করতে হবে। আর রেকর্ড ডেটের ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে এজিএম করতে হয়।
রেকর্ড ডেট হচ্ছে কোম্পানি নির্ধারিত একটি তারিখ, যে তারিখে বিনিয়োগকারীরা ওই কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার। এতে কোম্পানির রেজিস্ট্রারে অর্ন্তভুক্ত থাকলে শেয়ারহোল্ডার বার্ষিক সাধারণ সভা অথবা বিশেষ সাধারণ সভায় যোগদান ও লভ্যাংশ প্রাপ্তি, রাইট শেয়ার প্রস্তাবে আবেদনের জন্য যোগ্য বিবেচিত হন। ওই দিনের পর শেয়ারহোল্ডার শেয়ার বিক্রি করে দিলেও লভ্যাংশ প্রাপ্তি বা সভায় যোগদান করতে পারবেন। আর ওইদিন পার হওয়ার পর কোনো বিনিয়োগকারী শেয়ার কিনলেও লভ্যাংশ পাবেন না।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৪, ২০১৭
এমএফআই/জেডএস