বৃহস্পতিবার (৩১ মে) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে দিনের লেনদেন শুরু হয়ে চলে সকাল ১০টা ১০মিনিট পর্যন্ত। কিন্তু তারপর থেকে শেয়ার বিক্রির চাপে শুরু হয় সূচক পতন।
দিন শেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ৫১ পয়েন্ট। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ১১৩ পয়েন্ট। এদিন সূচকের পাশাপাশি কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও লেনদেন। তার আগে টানা তের কার্যদিবস পুঁজিবজারে দরপতন হয়েছিলো।
ডিএসই’র তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার ৮ কোটি ৫৯ লাখ ২৮ হাজার ৬৬১টি সিকিউরিটিজের হাতবদল হয়েছে। এতে লেনদেন হয়েছে ৩৬১ কোটি ৮৮ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ৪৬১ কোটি ৩০ লাখ ৪৮ হাজার টাকার। তার আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ৫৬৪ কোটি ৩৫ লাখ ৩৩ হাজার টাকার। তারও আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ৪৩১ কোটি ৬৫ লাখ ৯ হাজার টাকার।
ডিএসই’র তিন সূচকের মধ্যে ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৫১ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৩৪৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসই’র প্রধান সূচকের পাশাপাশি ডিএস-৩০ মূল্যসূচক ২৬ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৭৪ পয়েন্টে এবং শরিয়াহ সূচক ১২ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমে এক হাজার ২৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ২১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টির।
অপর বাজার সিএসই-তে সার্বিক সূচক ১১৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৯৮৪ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ৮৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ২১কোটি ৭৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকা। তার আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ২০ কোটি ৭০ লাখ ৮ হাজার টাকার।
সিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫টির, কমেছে ১৩১টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি শেয়ারের দাম।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৯ ঘণ্টা, মে ৩১, ২০১৮
এমএফআই/এসএইচ