সোমবার (২ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সঙ্গে কোম্পানিটির তালিভুক্তির চুক্তিসই অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
বসুন্ধরা পেপারের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ডিএমডি মোস্তাফিজুর রহমান ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষে লিস্টিং বিভাগের প্রধান আব্দুল জলিল।
এ সময় ডিএসই’র ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মতিন পাটোয়ারি, প্রধান রেগুরেটরি অফিসার এ কে এম জিয়াউল হাসান খান ও ডিজিএম শফিকুর রহমান এবং বসুন্ধরা পেপার মিলসের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মির্জা মুজাহিদুল ইসলাম, জিএম আজিজুর রহমান ও এজিএম এম মাজেদুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। একই দিনে সিএসইর সঙ্গে চুক্তি সই করে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।
বসুন্ধরা পেপারের শেয়ারে বিনিয়োগকারীর আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে ডিএমডি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন বলেন, কোম্পানির শেয়ার ৮ গুণ বেশি সাবক্রিপশন হয়। এটাই প্রমাণ হয়, বিনিয়োগকারীদের আস্থা আছে। আস্থা ধরে রাখতে আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করব।
বসুন্ধরা পেপার মিলসের কোম্পানি সচিব নাসিমুল হাই বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের মেঘনা সিমেন্ট পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ১৯৯৯ সালে। তখন দেখেছি আমাদের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা রয়েছে। আশা করছি বসুন্ধরা পেপারেও বিনিয়োগকারীদের আস্থা থাকবে। কারণ বসুন্ধরা পেপারের তিনটা বড় ইউনিট রয়েছে। একটা ইউনিটই পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে পারে। ফলে ভবিষ্যতে এই কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা লাভবান হবেন।
অনুষ্ঠানে ত্রিপল ‘এ’ (এএএ) ফাইন্যান্স ইনভেস্টমেন্টের চেয়্যারম্যান খাজা আরিফ বলেন, বসুন্ধরা পেপার মিলস একটা ভালো ইস্যু। আমরা চাই বাজারে ভালো ইস্যু আসুক। বড় গ্রুপগুলো আসুক। ভালো ইস্যু এসে বাজারকে শক্তিশালী করুক।
এএফসি ক্যাপিটালের সিইও মো. মাহবুব এইচ মজুমদার বলেন, দেশে ৮০টির বেশি পেপার মিল কাজ করছে কিন্তু বসুন্ধরা পেপার মিলস একাই ৩০ শতাংশ দখলে রেখেছে। এটার মার্কেট গ্রোথ ১৩ শতাংশ। তাদের তিনটা ইউনিট। ক্রমেই প্রবৃদ্ধি ও বাজারে চাহিদা বাড়বে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০২ ঘণ্টা, জুলাই ০২, ২০১৮
এমএফআই/এমজেএফ