সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও লেনদেন। এর ফলে টানা দু’দিন পতনের পর সূচকের উত্থানে লেনদেন হলো।
এদিন সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দিনের লেনদেন শুরু হয়ে চলে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত। এরপর শেয়ার বিক্রির চাপে শুরু হয় সূচক পতন। যা অব্যাহত ছিলো দিনের লেনদেনের বাকি সময় পর্যন্ত। এদিন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, ওষুধ ও রসায়ন, বিমা খাতের বেশির ভাগ কোম্পনির শেয়ারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পুঁজিবাজারে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই’র তথ্যমতে, এ বাজারে ১৩ কোটি ৫৭ লাখ ৮ হাজার ৭১৮টি শেয়ারের হাতবদল হয়েছে। এতে লেনদেন হয়েছে ৫৫৬ কেটি ৫৪ লাখ ৭ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ৫৫৫ কোটি ৭৫ লাখ ৪৯ হাজার টাকা।
এদিন ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ২৫৮ পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে। তবে অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস ইনডেক্স ৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান নিয়েছে ১ হাজার ২১২ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএস-৩০ ইনডেক্স ৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৮৫৩ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ১২৮টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
অন্যদিকে সিএসইতে সার্বিক সূচক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ১৬১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বাজারে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ৮৯টির এবং ২০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এ বাজারে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৪ কোটি ৯৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ২২ কোটি ৭০ লাখ ৬১ হাজার টাকা। তার আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ২৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৮, ২০১৮
এমএফআই/জেডএস