এর ফলে বৃহস্পতিবার সূচক সামান্য বৃদ্ধির পর সপ্তাহের শুরুতে আবারো বড় দরপতন হলো। তার আগের টানা দু'দিন দরপতন হয়েছিলো।
এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রনীতি ঘোষণার পর মোট ৬ কার্যদিবস দরপতন হলো।
দিনভর সূচক পতনে শেষে দিন শেষে ডিএসইতে সূচক কমেছে ৪৮ পয়েন্ট আর সিএসইতে কমেছে ১৮৫ পয়েন্ট।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজারে নতুন ফান্ড না আসায় আবারো দরপতনের ধারায় ফিরেছে পুঁজিবাজার।
ডিএসইর তথ্য মতে, রোববার বাজারে ১৬ কোটি ৪৬ লাখ ৫২ হাজার ৬৬৬টি শেয়ারের হাতবদল হয়েছে। এতে লেনদেন হয়েছে ৮১২ কোটি ৭৭ লাখ ৪ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ৭৭২ কোটি ৯৭ লাখ ৮ হাজার টাকার। তার আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৭৬৬ কোটি ৮৪ লাখ ৮৪ হাজার টাকা।
এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৮ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৭৬৩ পয়েন্টে অবস্থান নেয়। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স ইনডেক্স ৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩২০ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ ইনডেক্স ১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৪ পয়েন্টে।
এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টির, কমেছে ২৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির।
সিএসইতে সার্বিক সূচক ১৮৫ পয়েন্ট কমে ১৭ হাজার ৫৯৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৬টির, কমেছে ১৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ কোটি ৬২ লাখ ৭৭১টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিলো ২৬ কোটি ৮৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকার।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১৯
এমএফআই/এসএইচ