ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
আমরা ধরে নিতে পারি চীন ও বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক খুব শিগগিরই স্বাভাবিক হবে এবং বিশ্ব অর্থনীতিও একই পথ অনুসরণ করবে। তাই বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৪৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ১৫৬ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩১ ও ডিএসই-৩০ সূচক ৪৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯৬০ ও ১৩৯০ পয়েন্টে।
ডিএসইতে এ দিন টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৩২৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। যা আগের দিন থেকে ১৭১ কোটি টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৯৯ কোটি টাকার।
ডিএসইতে ৩৫৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩২৩টির শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে, কমেছে ১৫টির এবং ১৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। এছাড়া টাকার পরিমাণে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- স্কয়ার ফার্মা, অরিয়ন ইনফিউশন, লাফার্জহোলসিম, গ্রামীণ ফোন, খুলনা প্রিন্টিং, ভিএফএস থ্রেড ডাইং, বিকন ফার্মা, এসকে ট্রিমস, ব্রাক ব্যাংক ও খুলনা পাওয়ার।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৩৫২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৬৮১ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৪৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৮০টির, কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টির দর। সিএসইতে ১২ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৮ কোটি টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৭০ কোটি টাকার।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০২ ঘণ্টা, মার্চ ১০, ২০২০
এসএমএকে/ওএইচ/