বাড়তি এ পর্যটকের ভিড়ে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পেয়েছে কুয়াকাটা। শ্রমজীবী থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী, সবার মুখে ফুটেছে হাসি।
জানা যায়, আগে থেকেই অধিকাংশ হোটেল, মোটেল বুকিং হয়ে যাওয়ায় নতুন যারা ভ্রমণে আসছেন তাদের খানিকটা বেগ পেতে হচ্ছে।
সমুদ্র সৈকতে হাঁটা, সমুদ্রের পানিতে স্নান কিংবা বিচ চেয়ারে বসে সমুদ্রের গর্জন শোনার পাশাপাশি কুয়াকাটা জিরো পয়েন্টে শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধবিহার, মিশ্রিপাড়া সিমা বৌদ্ধ বিহার, জাতীয় উদ্যান, লেম্বুর চর, শুঁটকি পল্লি, রাখাইন মহিলা মার্কেট, গঙ্গামতি, কাউয়ারচর, লাল কাকড়ার চর, চর-বিজয়, ইলিশ পার্ক সহ পর্যটন স্পটগুলো এখন পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে আছে।
আর পর্যটকদের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ জানান, বন্ধের দিনগুলোতে কুয়াকাটায় পর্যটকদের চাপ একটু বেশি থাকে। পর্যটকদের কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে আমরা হোটেল-মোটেল মালিক সমিতি সবসময় প্রস্তুত। লেবুখালির ব্রিজ হয়ে গেলে পর্যটকের সমাগম আরও বাড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের সিনিয়র এএসপি মো. জহিরুল ইসলাম জানান, সাপ্তাহিক ছুটির দিন ও এসএসসি পরীক্ষা শেষ হওয়ায় পর্যটকদের ব্যাপক সমাগম ঘটেছে। সৈকতে পর্যটকদের নির্বিঘ্নে চলাফেরা এবং অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেদিকে সার্বক্ষণিক নজর রাখা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৪ ঘণ্টা, মার্চ ০২, ২০১৮
এমএস/জেডএস