মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক জিয়া হায়দার এ রায় দেন। টুটুল একই উপজেলার ছয়ঘরিয়া গ্রামের নওশাদ আলীর ছেলে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ০৮ আগস্ট সকালে দামুড়হুদা উপজেলার মেমনগর বিডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে স্কুলছাত্রী সবেদা খাতুনকে মুখ বেঁধে একটি মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায় কয়েকজন যুবক। এরপর থেকে ওই স্কুলছাত্রীর খোঁজ না পাওয়ায় একই বছরের ১২ আগস্ট মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে দামুড়হুদা মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলায় টুটুলকে প্রধান করে চারজনকে আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে টুটুলকে আটক ও অপহৃত মেয়েটিকে উদ্ধার করে।
পুলিশি তদন্ত শেষে চার আসামির মধ্যে দু’জনকে এজাহার নামীয় করে ওই বছরের ২৮ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। মামলার অপর দুই আসামির ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততা না থাকায় তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।
দীর্ঘ তদন্ত ও সাক্ষীর সাক্ষ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে এ মামলার প্রধান আসামি টুটুলকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৩, ২০১৯
এসআরএস