ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বছরজুড়ে দেশ ঘুরে

বাংলানিউজের সুপারিশের অপেক্ষায় থাকবো: পর্যটনমন্ত্রী

বাংলানিউজ টিম | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২১৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ৯, ২০১৬
বাংলানিউজের সুপারিশের অপেক্ষায় থাকবো: পর্যটনমন্ত্রী ছবি: বাদল, সোহেল, শুভ্রনীল - বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

পেঁচার দ্বীপ (মারমেইড বিচ রিসোর্ট) থেকে:  পেঁচার দ্বীপে রাত নামিয়েই আলোচনা শেষ হলো। সামনে সমুদ্র।

তাতে বিশ্বের সবচেয়ে সেরা সৌন্দর্য ছড়িয়ে ডুবল সূর্য। কিন্তু সমুদ্রপাড়ে গড়ে ওঠা মারমেইড বিচ রিসোর্টে আয়োজিত আলোচনায় বক্তাদের যে তখন কথায় পেয়েছে। তারা যা বলছেন, তা সবকিছুই কক্সবাজারের পর্যটনকে ঘিরে। তাই সূর্যাস্ত দেখতে নয়, তখনও আলোচনা চালিয়ে যেতে মগ্ন তারা।

স্বভাবতই প্রধানবক্তা ছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। আর শেষ বক্তাও তিনি। স্বয়ং পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ২০১৬ সাল পর্যটন বর্ষ ঘোষণা করেছে সরকার। বছরটিকে ঘিরে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর অনেক স্বপ্ন আছে, পরিকল্পনা আছে। সেগুলোই বলে চলছিলেন।

বললেন, আরও সাজাতে হবে কক্সবাজারকে।

মন্ত্রী বলেন, বুঝতেই পারিনি, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম এতোবড় টিম নিয়ে এতো এতো রিপোর্টিং করছে। আসলে কোনো মিডিয়া এমন একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিতে পারে তা এই প্রথমই দেখলাম।

বাংলানিউজকে ধন্যবাদ জানিয়ে কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করলেন মন্ত্রী। বললেন, বাংলানিউজ পর্যটন মন্ত্রণালয়ের জন্য কাজটি অনেক সহজ করে দিয়েছে।

বাংলানিউজের এডিটর ইন চিফ আলমগীর হোসেন আগেই তার সূচনা বক্তৃতায় বলেছিলেন, যা কিছু ফাইন্ডিংস তা সুপারিশ আকারে মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হবে। সে কথা নিজের বক্তৃতায় স্মরণ করে মন্ত্রী বললেন, ‘আমরা অপেক্ষা করবো বাংলানিউজের সুপারিশগুলো হাতে পাওয়ার’।

২০১৬ সালের পর্যটন বর্ষে বছরজুড়ে দেশ ঘুরে এই প্রতিপাদ্যে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম বছর শুরু থেকে যে কার্যক্রম হাতে নিয়েছে, তারই অংশ হিসেবে ছিলো এই ‘কক্সবাজারের পর্যটন’ আয়োজন।
 
জেলার ৮টি উপজেলা ঘুরে বাংলানিউজের দুই ডজন কর্মী রিপোর্ট করেছে পুরো এক সপ্তাহ ধরে। তারই ফসল হিসেবে পর্যটনের সমস্যা আর সম্ভাবনার নানা দিক নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে দেড় শতাধিক প্রতিবেদন। সেই প্রতিবেদনগুলো নিয়েই ছিলো আলোচনা।

মন্ত্রী এসেছিলেন ঢাকা থেকে উড়ে প্রধান অতিথি হয়ে। বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। বিশেষ অতিথি হয়ে এসেছিলেন ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ম্যানেজিং ডিরেক্টর আব্দুল্লাহ আল মামুন। স্থানীয় দু’টি আসনের দুই এমপি, ইউপি চেয়ারম্যান, বিচ ম্যানেজমেন্ট প্রধান, জেলা প্রশাসক, পুলিশের ঊধ্র্বতন কর্তা, টুরিস্ট পুলিশের প্রধানসহ এক কথায় বলা চলে এসেছিলেন কক্সবাজারের পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। আর অবধারিতভাবেই ছিলেন, মারমেইড ইকো রিসোর্টের তরুণ উদ্যোক্তা ম্যানেজিং ডিরেক্টর আনিসুল হক চৌধুরী।

শুরুতেই একটি উপস্থাপনা ছিলো কক্সবাজারের পর্যটনের ওপর। তাতে কোনো নীতিকথা বা সাহিত্যের কপচানো নয়, স্রেফ বাংলানিউজের প্রধান প্রধান খবরগুলো সচিত্র তুলে ধরা। হেড অব নিউজ মাহমুদ মেনন সেগুলো তুলে ধরার পর আলোচনার জন্য আর কোনও গৌরচন্দ্রিকার প্রয়োজন হলো না। প্রয়োজন হলো না কোন্য তাত্ত্বিক বর্ণনার।

এডিটর ইন চিফ আলমগীর হোসেন সংক্ষিপ্ত কথায় এই আয়োজনের সারকথা তুলে ধরলেন, মন্ত্রীর কাছে আহ্ববান জানিয়ে বললেন, এই আয়োজনের সাফল্য তাতেই যখন উঠে আসা সমস্যাগুলো সমাধানের পথ পাবে মন্ত্রীর সুনির্দিষ্ট উদ্যোগের মধ্য দিয়ে। মারমেইড বিচ রিসোর্টকে ধন্যবাদ জানালেন, আলোচনার জন্য এমন চমৎকার পরিবেশ দেওয়ার জন্য। ইউ-এস বাংলাকে ধন্যবাদ জানালেন বাংলানিউজ কর্মীদের উড়িয়ে আনার জন্য। উড়ে না আসলে সাত দিনের কাজ করতে পথে চলে যেতো দুটি দিন।
মন্ত্রী তার বক্তৃতায় আরও বললেন, কক্সবাজারকে পর্যটনবান্ধব করতে স্থানীয় সরকার, সড়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয় এবং বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক করা হবে। এ বৈঠকটি কক্সবাজারে করার পরিকল্পনা রয়েছে। যেন সরেজমিন সমস্যা দেখে আমরা সমাধানের পথ বেছে নিতে পারি।

মন্ত্রী বলেন, পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন শুধু পর্যটন করপোরেশনের একক চেষ্টায় সম্ভব নয়। এ শিল্পের উন্নয়নের জন্য আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয় প্রয়োজন। এজন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সঙ্গে বৈঠক করে একটা সিদ্ধান্তে আসতে হবে। এ বৈঠকে স্থানীয় প্রতিনিধিদের মতামতও নেওয়া হবে।

স্থানীয় সংসদ সদস্যদের কথা বললেন এই কারণে যে এর আগেই তাদের বক্তৃতায় কক্সবাজারের দুই এমপি আশেক ‍উল্লাহ রফিক ও সাইমুম সারওয়ার কমল এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়েছেন। তারা বলেছেন, কক্সবাজারের সমস্যা নিয়ে ঢাকায় বসে পরিকল্পনা করলে হবে না। এখানকার পরিস্থিতি দেখে বুঝে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তারা আরও জোর দিয়েছেন আরও দীর্ঘ এলাকাকে সৌন্দর্য উপভোগের উপযুক্ত করে তোলার ওপর।
কথা হয়, কয়েক দিনের বা কয়েক বছরের জন্য নয়, নিতে হবে শত বছরের মহা পরিকল্পনা। সে নিয়েও মন্ত্রী কথা বলেন, সহমত প্রকাশ করেন। জানান. কক্সবাজারকে কেন্দ্র করে মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু সেটা সামগ্রিক মাস্টারপ্ল্যান হয়নি। আমরা একটি সামগ্রিক মাস্টারপ্ল্যান করবো।

বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা চৌধুরীও তার বক্তৃতায় দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার কথা বলেন। তিনি বলেন, দেড় কিলোমিটারে উন্নয়ন সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। আর বক্সবাজারকে হোটেল রিসোর্টের বস্তি বানানোও যাবে না।
 
সিরাজুল মোস্তফা চৌধুরী বলেন, কক্সবাজারকে ঘিরে একশো-দুইশো বছরের মহাপরিকল্পনা নিলে পর্যটনের অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যেতে পারে। পরিকল্পনার সমন্বয় না থাকায় সবকিছু গুলিয়ে ফেলা হচ্ছে। কক্সবাজার নিয়ে পরিকল্পনাকারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, কক্সবাজার নিয়ে পরিকল্পনা করার ক্ষেত্রে এখানে এসে স্থানীয়দের সঙ্গে আলোচনা করে তবেই উদ্যোগ নিলে ভালো হয়। কক্সবাজার নিয়ে সম্ভাবনার দ্বার চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে এসেছে।

কক্সবাজারকে কেন্দ্র করে অনেক আশা-আকাঙ্ক্ষা রয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত কক্সবাজারকে ট্যুরিস্টবান্ধব হিসেবে গড়ে তুলতে পারিনি। কক্সবাজার সারাবছরের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেনি। যেমন থাইল্যান্ডের পাতায়া বিচসহ অন্যান্য বিচ সারাবছরের জন্যই উপযোগী।

এই দিকটি আগেই আলোকপাত করেছিলেন মারমেইড ইকো বিচ রিসোর্টের তরুণ উদ্যোক্তা আনিসুল হক চৌধুরী। তিনি বলেন, বিচকে অক্ষত রেখেই আমাদের আরও বিস্তৃত ইকো রিসোর্ট তৈরি করতে হবে। নতুন নতুন ট্যুরিজমের দিক উন্মোচন করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা এটিকে পৃথিবীর দীর্ঘতম সিবিচ বলছি। কিন্তু এক নজরে সে সৈকত দেখার কোনও একটি স্থান নেই। পাশেই হিমছড়ি টিলা রয়েছে সেখানে কেবল কার দিয়ে, এস্কেলেটর বসিয়ে সেই সুযোগ তৈরি করা যায়।  

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলছিলেন, কক্সবাজারকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা গেলে তবেই এর ট্যুরিজম উন্নয়ন সম্ভব। ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করে বিদেশিদের আমন্ত্রণ জানানোর উদ্যোগ নিতে হবে, বলেন তিনি।

মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, বাংলানিউজের বিশাল টিম কক্সবাজারের পর্যটন নিয়ে সরেজমিন প্রতিবেদন করেছে। আমার জানা মতে আর কোনো মিডিয়া এর আগে এমনটি করতে পারেনি। ব্যতিক্রমী এই আয়োজনের জন্য বাংলানিউজকে ধন্যবাদও জানান ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এমডি।

আগেই দাবি ওঠে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রুটে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট চালু করার। পর্যটনমন্ত্রী নিজেও বেসরকারি এয়ারলাইন্সটির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে সে কথা স্মরণ করিয়ে দেন। তিনি বলেন, কথা এখনই দিতে হবে না, তবে বিষিয়টি যেনো তিনি গুরুত্বের সঙ্গে দেখেন।

আব্দুল্লাহ আল মামুনও তার বক্তৃতায় এ বিষয়ে চিন্তা করছেন বলে জানান। কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন বাংলানিউজের রিপোর্টগুলোর প্রশংসা করলেন, বললেন, এরই মধ্যে কিছু কিছু সমস্যার সমাধান আমরা করতে পেরেছি। তবে কক্সবাজার নিয়ে তার চোখে সম্ভাবনার দিকগুলোই বেশি। বললেন, প্রশাসন থেকে আমরা ভালো কিছু কাজও করি। বাংলানিউজ ভালো কাজগুলোও সামনে এনেছে বলে ধন্যবাদ জানান তিনি।

জেলা পুলিশবিভাগ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, পর্যটন কর্পোরেশন তাদের দায়িত্ব পালনে অবহেলা করছে না, বলেন তিনি। যেটুকু অসঙ্গতি তা উন্নয়নের চেষ্টা চলছে।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপর ফেরদৌস আলী ও টুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার রায়হান কাজমীর বক্তৃতায়ও একই বিষয় গুরুত্ব পায়।

কাজমী বলেন, কক্সবাজারের লাবনী পয়েন্ট সুগন্ধা ও কলাতলী তিনটি বিচেই দিনে-রাতে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তার কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। পুরো এলাকা জুড়ে ১৩৯ জন ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করে। স্বল্প সংখ্যক জনবল নিয়ে পুরো বিচের নিরাপত্তা কাজ করতে আমাদের হিমশিম খেতে হয়। তবুও আমরা কাজ করছি।

বাংলানিউজের এডিটর ইন চিফ তার সূচনা বক্তৃতায় বলেছিলেন, একটি কক্ষে বসে অনুষ্ঠান আয়োজন খুব সহজ। কিন্তু ঢাকার বাইরে গিয়ে কোনো আয়োজন করা অনেক কঠিন। সেই কঠিন কাজে হাত দিয়েছে বাংলানিউজ।   শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে নয়, গ্রাসরুট লেভেল থেকে তুলে নিয়ে আসা প্রতিবেদনে ফুটে উঠেছে কক্সবাজারের পর্যটন সমস্যা ও সম্ভাবনা।    
 
বাংলানিউজের এডিটর ইন চিফের এই বক্তব্যের প্রতিফলন পাওয়া যায় কক্সবাজার জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাহেদ সরওয়ার সোহেল, দৈনিক আজকের কক্সবাজার পত্রিকার সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যান তাদের বক্তৃতায়ও।

একটি সংবাদমাধ্যম থেকে এমন উদ্যোগ নেওয়া কল্পনারও অতীত ছিলো উল্লেখ করে বাংলানিউজের প্রশংসা করেন এই দুই সাংবাদিক।    

বাংলানিউজের টিমের হয়ে কাজ করেছেন,  হেড অব নিউজ মাহমুদ মেনন, সিনিয়র আউটপুট এডিটর জাকারিয়া মন্ডল, চিফ অব করেসপন্ডেন্টস সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, চট্টগ্রাম ব্যুরো এডিটর তপন চক্রবর্তী, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট শামীম খান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট মবিনুল ইসলাম, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট রমেন দাশগুপ্ত, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট আদিত্য আরাফাত, ওয়েব ইনচার্জ অমিয় দত্ত ভৌমিক, কান্ট্রি এডিটর শিমুল সুলতানা, লাইফস্টাইল বিভাগের এডিটর শারমীনা ইসলাম, অ্যাসিসট্যান্ট আউটপুট এডিটর আসিফ আজিজ, ডেপুটি চিফ অব ফটো করেসপন্ডেন্টস দেলোয়ার হোসেন বাদল, সিনিয়র ফটো করেসপন্ডেন্ট সোহেল সারোয়ার, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট আবু খালিদ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট শাহজাহান মোল্লা, ইসলাম বিভাগের এডিটর মুফতি এনায়েতুল্লাহ, নিউজরুম এডিটর (ফিচার এডিটর) শুভ্রনীল সাগর,  স্টাফ করেসপন্ডেন্ট সাব্বির আহমেদ, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট তাসনীম হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট শেখ জাহাঙ্গীর আলম,  নিউজরুম এডিটর ইসমেত আরা ও স্টাফ করেসপন্ডেন্ট তুষার তুহিন।

আয়োজনে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় ইউএস বাংলা এয়ার লাইন্স, মারমেইড ইকো বিচ রিসোর্ট, সিটি ব্যাংক, জেবি ভূইয়া গ্রুপ ও বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন।
 
বাংলাদেশ সময়: ২২১০ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৯, ২০১৬
এসএ/এমএমকে

** কক্সবাজারেই আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকের পরিকল্পনা​
** উন্নয়ন না করলে জনগণের গালি খেতে হয়
** ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করে বিদেশিদের আমন্ত্রণ জানান
** শুধু হোটেল করলেই বাণিজ্য হয় এই ধারণা ভুল
** বিচে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তা দেয় ট্যুরিস্ট পুলিশ
** ‘পর্যটনবান্ধব শহর গড়তে সবার সহযোগিতা দরকার’
** নগর পরিকল্পনাবিদদের রোডম্যাপে সাজাতে হবে কক্সবাজার
** কক্সবাজার নিয়ে শতবার্ষিক মহাপরিকল্পনা করতে হবে
** ‘প্রত্যন্ত এলাকা ঘুরে পর্যটন সম্ভাবনা তুলে এনেছি’
** সাগর পাড়ে শুরু বাংলানিউজের ‘কক্সবাজারের পর্যটন’
** বাংলানিউজে কক্সবাজারের পর্যটন চিত্র
** সেন্টমার্টিন যেভাবে যাবেন
** তৃতীয় ধাপে চট্টগ্রাম টিম এখন কক্সবাজারে
** কক্সবাজারে বাংলানিউজের দ্বিতীয় টিম
** বছরজুড়ে দেশ ঘুরে: কক্সবাজারে বাংলানিউজ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

বছরজুড়ে দেশ ঘুরে এর সর্বশেষ