বছরের এ সময়টা উপভোগ্য। সূর্যের আলোতে খুব বেশি তেজ নেই।
যেকোনো দিবস মানেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় তারুণ্যের উপচে পড়া ভিড়। আর বিকেল ৩টায় যে সেই চাপ বাঙালির প্রাণের মেলার গেটে পড়বে তাতো স্বাভাবিকই। তাইতো গেট খোলার আগেই মেলায় দর্শনাথী-পাঠকদের দীর্ঘ লাইন।
বইমেলায় আগত তরুণী পাঠকদের পোশাক ছিল এদিন শাড়ি; সেখানে চুলের খোপায় ফুলের মালা আরও দৃষ্টি কাড়ে। আর ভালোবাসার এ দিনে প্রিয় মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বইমেলার স্টল থেকে স্টল ঘুরে কবিতার কিংবা উপন্যাসের বই উপহারতো চলবেই।
শুধু প্রেমিক-প্রেমিকা নয়, বরং বন্ধুদের জন্য বা পরিবারের জন্য ভালোবাসার উপহার হিসেবে বইতো নিশ্চয়ই সেরা। আর এ দিনে বিক্রি যে ছুটির দিনের মতোই হবে, সে আশা করতেই পারেন প্রকাশকরা।
মেলার ১৪তম দিনে, ভালোবাসার এদিনে, ভালোবাসাকে পুঁজি করেই মেলা জমে উঠবে বলে ধারণা পাঠক, লেখক ও প্রকাশকদের।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১৭
এমএন/ওএইচ/আইএ