মিরপুর থেকে বইমেলায় এসেছেন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী জোহরা। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ২১শে ফেব্রুয়ারির দিনও এসেছিলাম মেলায়, তবে ঘুরে গিয়েছি সেদিন।
ইত্যাদি প্রকাশনীর প্রকাশক আদিত্য অন্তর বাংলানিউজকে বলেন, উৎসবের দিনগুলোতে ভিড় বেশি হয় ঠিকই। কিন্তু বিক্রি হয় অন্য দিনগুলোতে। মেলার শেষ দিনগুলোতে বিক্রি স্বাভাবিকভাবেই বেড়ে যায়। অনেকেই এই শেষ দিনগুলোর জন্যে অপেক্ষা করেন।
ধানমন্ডি থেকে আসা চাকরিজীবী রাহুল বলেন, মেলার মাঝামাঝি সময়ে আসলে সব বই পাওয়া যায় না। তবে ২১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে উল্লেখযোগ্য বইগুলো চলে আসে। তাই এরপর থেকেই কেনা শুরু হয়।
এবারের মেলায় ‘আমাদের দিনরাত্রি’ নামে উপন্যাস প্রকাশ হয়েছে রিপন ইমরানের। তরুণ এই লেখক বাংলানিউজকে বলেন, আমার নিজের বইও এসেছে দেরিতে। বইগুলো প্রকাশ হতে হতে মেলার শেষ দিক চলে আসে। তাই মেলার প্রথম দিকে এলে সব প্রকাশনা পাওয়া যায় না। যেটা শেষের দিকে পাওয়া যায়।
শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই মেলায় মানুষের ভিড় দেখা যায়। সকালে শিশু প্রহরে শিশুদের উপস্থিতিও ছিল লক্ষণীয়। বাবা-মার হাত ধরে স্টল থেকে স্টলে ঘুরে বেরিয়েছে শিশুরা। সকালে সিসিমপুরের পাপেট শোতে শিশুদের ছিল উপচেপড়া ভিড়। এরপর বই হাতে নিয়েই মেলা ছেড়েছে তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৬
এমএন/এমজেএফ