মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সরেজমিনে দেখা যায়, বইমেলায় প্রবেশের জন্য দর্শনার্থী-বইপ্রেমীরা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তল্লাশি করার পর তারা মেলায় প্রবেশ করছেন।
কাকলী প্রকাশনীর বিক্রয়কর্মী তানভীর আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, আমি গ্রন্থমেলায় চার বছর ধরে আছি। বসন্তের দিনে আজকে সবচেয়ে বেশি উপস্থিতি। লোকসমাগম বেশি হলে বিক্রিও ভালো হয়। কিন্তু যে পরিমাণ লোক বইমেলায় আসে সে পরিমাণ বই বিক্রি হয় না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের নাজমুল আলম বাংলানিউজকে বলেন, বইমেলায় বই কিনতে আসা হয় অনেক সময়। কিন্তু আজকে বন্ধুদের নিয়ে ঘুরতে এসেছি।
তাম্রলিপি প্রকাশনীর বিক্রয়কর্মী সোহরাব বাংলানিউজকে বলেন, বিক্রি মোটামুটি ভালো। বিশেষ দিবসে মানুষ বই কেনার চেয়ে ঘুরতে আসে বেশি।
এদিন মেলায় আসা বইয়ের মধ্যে রয়েছে কবিতার বই ৫৭টি, উপন্যাসের বই ২৭টি, গল্পের বই ১৬টি, প্রবন্ধ ৫টি, গবেষণা ৩টি, শিশুসাহিত্য ৩টি, জীবনী ৬টি, ভ্রমণ ২টি, ইতিহাস ৩টি, রাজনীতি ৩টি, স্বাস্থ্য ১টি, অনুবাদ ৩টি,মুক্তিযুদ্ধ ৩টি, বিজ্ঞান ৪টি, সায়েন্স ফিকশন ১টি ও অন্যান্য ১৭টি বই।
বাংলাদেশ সময়: ২১১০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১৮
এসকেবি/এমজেএফ