কৃষি
দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন তারা। একদিকে করোনা ভাইরাসের কারণে জীবন-যাপন বিপর্যস্ত। অন্যদিকে, বৃষ্টির কারণে ফসলের ক্ষতি তাদের
রোববার (২৬ এপ্রিল) সকালে ফেনী শহরের খুচরা বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১০ টাকা থেকে ১১৫ টাকা। তবে ঈদের আগে বা পরে দাম
শনিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে এম. বালীয়াতলী ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। এর আগে, শুক্রবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে বানাই ডিএন
তিনি বলেন, পরিবহন নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ধান কাটার জন্য বিভিন্ন জেলা থেকে শ্রমিকদের আনার ব্যবস্থা আমরা করেছি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে
জানা গেছে, জেলার ৭টি উপজেলায় প্রায় ২৩ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। আর এ চাষে জেলার প্রায় ৫০ হাজার ১০০ কৃষক জড়িত
লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আবাদ কম হলেও ফলন নিয়ে সন্তুষ্ট কৃষি বিভাগ। ইতোমধ্যে ৮৫ ভাগ তরমুজ কেটে বিক্রি হয়ে গেছে। চাষিরা জানান, বিগত বছরে
বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) সকালে উপজেলা পরিষদের সামনে ফসল কর্তন ও মাড়াই যন্ত্র বিতরণকালে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, বিএনপি সরকারের
বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) দৌলতপুরের দেয়ানা বিলের ৩০ সদস্যের একটি দল আজহার আলী মোড়ল নামে এক কৃষকের তিন বিঘা জমির ধান কেটে দেন। এ
করোনায় সৃষ্ট মহামারিতেও নিজেদের মৌলিক চাহিদা অন্যতম অন্ন সংস্থানে দুশ্চিন্তা দিনানিপাত। নিম্নবিত্তরা অন্যের দ্বারস্থ হতে
বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) সকালে বাংলানিউজকে এতথ্য নিশ্চিত করেন সিংড়া উপজেলা কৃষি অফিসার সাজ্জাদ হোসেন। তিনি জানান, বুধবার (২২
তিনি বলেন, ধানকাটা শ্রমিক ও সরকারি গুদামে ধান সংগ্রহকালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা নিশ্চিত করা হবে। এজন্য নওগাঁ জেলার ১১টি উপজেলার জন্য
বুধবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে নওগাঁর জেলা প্রশাসন, স্বাস্থ্য, কৃষি, খাদ্য ও পুলিশ বিভাগের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মন্ত্রী এ কথা বলেন।
দেশের বিভিন্ন স্থানের যে সব পাইকাররা অগ্রিম দর নির্ধারণে চুক্তি করেছিলেন তারাও বাজারে চাহিদা না থাকায় চাষিদের কাছ থেকে কলা নিয়ে
মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) দিনগত রাতে বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক দীপক কুমার পাল। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রীর
বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বের ৪৩তম অর্থনীতির দেশ। এই উন্নতির মূলে শিল্পখাত। বর্তমানে জিডিপি’তে শিল্পখাতের অবদান ১২ দশমিক ৬৭ শতাংশ
সারা দেশকে মোট ১০টি জোনে ভাগ করে প্রতিটি জোনের জন্য একটি হটলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। জোনগুলো হচ্ছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা,
হবিগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক তমিজ উদ্দিন খান বাংলানিউজকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, উচ্চ ফলনশীল ধানের
সম্প্রতিককালে বিষযুক্ত খাবারে বাজার সয়লাব হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত অনেকেই। তবে এমন কিছু ফল রয়েছে, অতি সহজেই যা চাষ করা যায় বাড়ির
তারা বলছেন, আমন মৌসুমে ধান লাগানোর পর জমিগুলো পড়ে থাকতো। সেসব জমিতে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় সূর্যমুখী ফুলের চাষ করা
মাগুরা সদর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, ধান কাটা ও ঘরে তোলা নিয়ে কৃষকদের মধ্যে একটা হতাশা কাজ করছে। ধান কাটা ও ঘরে তোলার মৌসুমের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন